
মস্তিষ্ককে তরুণ রাখতে কোনো জটিল চিকিৎসা নয়, বরং দৈনন্দিন জীবনে কিছু ইতিবাচক শখই যথেষ্ট। গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিকভাবে উদ্দীপক কাজ মস্তিষ্কের নিউরনের মধ্যে নতুন সংযোগ তৈরি করে, স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি বাড়ায়।

আমেরিকার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের মনোবিজ্ঞানী ড. ডন পটার বলেছেন, বছরের শেষে বড়দিন, নববর্ষসহ নানা উৎসবকে ঘিরে জমায়েত, পারিবারিক আড্ডা ও সামাজিক অনুষ্ঠানের প্রত্যাশাই অনেক সময় এই হলিডে ডিপ্রেশনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

শর্করা শত্রু নয়, ভুল শর্করা শত্রু। সঠিক কার্ব বেছে নিলেই স্বাস্থ্য ঠিক থাকে, শরীরও থাকে হালকা ও প্রাণবন্ত।

গবেষণায় আরো দেখা গেছে, দু-এক তলা সিঁড়িতে ওঠা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। যেমন-সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, স্মৃতিশক্তির উন্নতি এবং সৃজনশীল চিন্তা করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

ব্যস্ত দিনের পর একটু আরাম করতে করতে খাবার খাওয়ায় যেন কোনো সমস্যা নেই এটাই মনে হয়। তবে এর বাস্তবতা ভিন্ন। বরং এতে খাবারের স্বাদ, পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ, এমনকি হজম,সবই প্রভাবিত হয়।

পুষ্টিহীনতার এসব লক্ষণ যদি নিয়মিত দেখা দেয়, তবে খাদ্যাভ্যাসে নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিদিন ফল, শাকসবজি, আমিষ, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও যথেষ্ট পানি রাখলে ধীরে ধীরে শরীর তার ভারসাম্য ফিরে পায়।

কুসুম গরম পানির গোসল কেবল আরামদায়কই নয় বরং শরীর ও মনের ঘুম-প্রস্তুত প্রক্রিয়াকে বৈজ্ঞানিকভাবে সহায়তা করে। দিন শেষে স্বস্তিদায়ক একটি রাত চাইলে এই ছোট অভ্যাসটি দৈনন্দিন রুটিনে যুক্ত করতে পারেন।

অনেকেরই মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়, এরপর আবার ঘুমও আসতে চায় না। তবে বেশিরভাগ মানুষই এ নিয়ে তেমন মাথা ঘামান না, উঠে একটু হাঁটাচলা করে আবার ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করেন। তবে এটি অবশ্যই চিন্তার বিষয়।

শুধু স্বাদ বাড়ানো নয়, কাঁচা রসুন প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে নানা দিক থেকে উপকার দিতে পারে। সঠিক পরিমাণে এবং নিজের শরীরের সহনশীলতা অনুযায়ী খেলে কাঁচা রসুন এক প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যরক্ষক হিসেবে কাজ করতে পারে।

শুধু স্বাদ বাড়ানো নয়, কাঁচা রসুন প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে নানা দিক থেকে উপকার দিতে পারে। সঠিক পরিমাণে এবং নিজের শরীরের সহনশীলতা অনুযায়ী খেলে কাঁচা রসুন এক প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যরক্ষক হিসেবে কাজ করতে পারে।

প্রথম পরিচয়, দু’একটা সুন্দর মুহূর্ত বা সামান্য যত্ন দেখলেই মনে হয়, ‘এই তো সেই মানুষ!’ শুনতে রোমান্টিক লাগলেও, বাস্তবে ইমোফিলিয়া-র রয়েছে বেশ কিছু কঠিন ও দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক দিক।

প্রথম পরিচয়, দু’একটা সুন্দর মুহূর্ত বা সামান্য যত্ন দেখলেই মনে হয়, ‘এই তো সেই মানুষ!’ শুনতে রোমান্টিক লাগলেও, বাস্তবে ইমোফিলিয়া-র রয়েছে বেশ কিছু কঠিন ও দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক দিক।

আমরা কী খাই, সেটি সরাসরি প্রভাব ফেলে সেরোটোনিন, ডোপামিনের মতো ‘ফিল-গুড’ নিউরোট্রান্সমিটারের ওপর। তাই মন খারাপ, ক্লান্তি বা অস্থিরতার সময়ে কিছু খাবার সত্যিই মুড বদলে দিতে পারে।

নতুন 'ওয়েলনেস' ট্রেন্ড মুখে টেপ লাগিয়ে ঘুমানো। অনেকে বলছেন, মুখে টেপ লাগিয়ে ঘুমানো শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দূর করা থেকে শুরু করে মুখের দুর্গন্ধ কমানোর মতো অনেক সমস্যার সমাধান করে। তবে গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা।

ব্যায়াম করা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে যেহেতু ঋতু পরিবর্তন হচ্ছে, তাই অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে, শীতের সময় ব্যায়াম করা কি ঝুঁকিপূর্ণ? সংক্ষেপে উত্তর হলো, হ্যাঁ। শরীর প্রস্তুত না থাকলে ঠান্ডা আবহাওয়ায় ব্যায়াম করলে পেশিতে টান, জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া, এমনকি গুরুতর আঘাতের ঝুঁকিও বাড়ে।

সবসময় নিঃসঙ্গ থাকা খারাপ নয়, যদি তা হয় নিজের পছন্দে এবং ভারসাম্যের সঙ্গে। একা থাকা মানে সমাজবিমুখ হওয়া নয়; বরং নিজের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা।

বাদাম তো কমবেশি আমরা সবাই খাই। তবে এটি আমাদের শরীরে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটাতে পারে তা হয়তো সবার জানা নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিনের খাবারে মাত্র ৩০ গ্রাম বাদাম যুক্ত করা হলে সেটি মস্তিস্ক ও অন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।

মস্তিষ্ককে তরুণ রাখতে কোনো জটিল চিকিৎসা নয়, বরং দৈনন্দিন জীবনে কিছু ইতিবাচক শখই যথেষ্ট। গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিকভাবে উদ্দীপক কাজ মস্তিষ্কের নিউরনের মধ্যে নতুন সংযোগ তৈরি করে, স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি বাড়ায়।

আমেরিকার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের মনোবিজ্ঞানী ড. ডন পটার বলেছেন, বছরের শেষে বড়দিন, নববর্ষসহ নানা উৎসবকে ঘিরে জমায়েত, পারিবারিক আড্ডা ও সামাজিক অনুষ্ঠানের প্রত্যাশাই অনেক সময় এই হলিডে ডিপ্রেশনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

শর্করা শত্রু নয়, ভুল শর্করা শত্রু। সঠিক কার্ব বেছে নিলেই স্বাস্থ্য ঠিক থাকে, শরীরও থাকে হালকা ও প্রাণবন্ত।

গবেষণায় আরো দেখা গেছে, দু-এক তলা সিঁড়িতে ওঠা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। যেমন-সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, স্মৃতিশক্তির উন্নতি এবং সৃজনশীল চিন্তা করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

ব্যস্ত দিনের পর একটু আরাম করতে করতে খাবার খাওয়ায় যেন কোনো সমস্যা নেই এটাই মনে হয়। তবে এর বাস্তবতা ভিন্ন। বরং এতে খাবারের স্বাদ, পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ, এমনকি হজম,সবই প্রভাবিত হয়।

পুষ্টিহীনতার এসব লক্ষণ যদি নিয়মিত দেখা দেয়, তবে খাদ্যাভ্যাসে নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিদিন ফল, শাকসবজি, আমিষ, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও যথেষ্ট পানি রাখলে ধীরে ধীরে শরীর তার ভারসাম্য ফিরে পায়।

কুসুম গরম পানির গোসল কেবল আরামদায়কই নয় বরং শরীর ও মনের ঘুম-প্রস্তুত প্রক্রিয়াকে বৈজ্ঞানিকভাবে সহায়তা করে। দিন শেষে স্বস্তিদায়ক একটি রাত চাইলে এই ছোট অভ্যাসটি দৈনন্দিন রুটিনে যুক্ত করতে পারেন।

অনেকেরই মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়, এরপর আবার ঘুমও আসতে চায় না। তবে বেশিরভাগ মানুষই এ নিয়ে তেমন মাথা ঘামান না, উঠে একটু হাঁটাচলা করে আবার ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করেন। তবে এটি অবশ্যই চিন্তার বিষয়।

শুধু স্বাদ বাড়ানো নয়, কাঁচা রসুন প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে নানা দিক থেকে উপকার দিতে পারে। সঠিক পরিমাণে এবং নিজের শরীরের সহনশীলতা অনুযায়ী খেলে কাঁচা রসুন এক প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যরক্ষক হিসেবে কাজ করতে পারে।

শুধু স্বাদ বাড়ানো নয়, কাঁচা রসুন প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে নানা দিক থেকে উপকার দিতে পারে। সঠিক পরিমাণে এবং নিজের শরীরের সহনশীলতা অনুযায়ী খেলে কাঁচা রসুন এক প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যরক্ষক হিসেবে কাজ করতে পারে।

প্রথম পরিচয়, দু’একটা সুন্দর মুহূর্ত বা সামান্য যত্ন দেখলেই মনে হয়, ‘এই তো সেই মানুষ!’ শুনতে রোমান্টিক লাগলেও, বাস্তবে ইমোফিলিয়া-র রয়েছে বেশ কিছু কঠিন ও দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক দিক।

প্রথম পরিচয়, দু’একটা সুন্দর মুহূর্ত বা সামান্য যত্ন দেখলেই মনে হয়, ‘এই তো সেই মানুষ!’ শুনতে রোমান্টিক লাগলেও, বাস্তবে ইমোফিলিয়া-র রয়েছে বেশ কিছু কঠিন ও দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক দিক।