সাংবাদিক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা।

ঘটনাটি সম্পর্কে জানার পরে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে টহল দল পাঠানো হয়। শিকারের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী বলেন, কারা বা কীভাবে প্রতিকৃতিগুলো কালো রঙে ঢেকে দিয়েছে, সে বিষয়ে তিনি অবগত নন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনায় চবি উপ-উপাচার্য (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্যের কিছু অংশ খণ্ডিতভাবে প্রচার করে একটি মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে বলে দাবি করে বিবৃতি দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০১ শিক্ষক।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে ছাত্রদল অনুষ্ঠান বয়কট করেছে। তারা সেখানে হট্টগোলও করেছেন। এ সময় উপস্থিত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মী ও শিক্ষকর

পরবর্তীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য অবস্থান নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তরের সদস্যরা।

কয়েকজন শিক্ষার্থী জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত গোলাম আজমের কার্টুন এঁকে প্রতিবাদ জানায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) শামীম উদ্দিন খানের ১৯৭১ সালের শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে ‘অবান্তর’ বলার প্রতিবাদে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন ২০০৬ সালের জুলাইয়ে। তখন পদ ছিল নিম্নমান সহকারী, অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। এরপর পদোন্নতি পেয়ে ২০২২ সালে হন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। এখন সহকারী রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতি পেতে আবেদন করেছেন নিজেকে ‘জমিদার’দাবি করা কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম।

চাকসুর কোনো সুনির্দিষ্ট তহবিল না থাকায় ইসলামী ছাত্রশিবির এসব কাজে অর্থায়ন করেছে বলে অভিযোগ আছে। তবে শিবিরের অর্থায়নের বিষয়টি গোপন করার অভিযোগ উঠেছিল। গত ১৯ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচ দেখতে বড় এলইডি স্ক্রিনের ব্যবস্থা করা হয় চাকসুর পক্ষ থেকে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান বিভাগের দক্ষিণ পাশে একটি ছোট ঘরে সুমন চাকমা মদ তৈরি করতেন। পরবর্তীতে প্রক্টরিয়াল টিম তাকে বাংলা মদসহ আটক করে।