
সাংবাদিক

এই নতুন ব্যবস্থায় সামরিক শক্তি বা অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগের ক্ষমতা থাকলেই কেউ এসে পায়ে পড়বে না। বরং, প্রযুক্তি যখন ছড়িয়ে পড়ছে, আঞ্চলিক শক্তিগুলো যখন নিজেদের স্বতন্ত্র পরিচয় তুলে ধরছে, তখন ক্ষমতা আর ফলাফল চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে নেই।

বুধবারের সেই হামলার পর থেকেই পরিস্থিতি ঘোলাটে হতে শুরু করে। তাজিক সরকার হামলাকারীদের প্রতিবেশী দেশের অপরাধী দল হিসেবে বর্ণনা করেছে। তাদের অভিযোগ, পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে এরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে এটি রাশিয়ার নিজেদের ব্যাপার। কিন্তু এর লক্ষ্য শুধুই প্রযুক্তিগত উন্নয়ন নয়। এটি একটি সুচিন্তিত ভূ-রাজনৈতিক কৌশল, যার মাধ্যমে মস্কো এক ঢিলে তিন পাখি মারতে চাইছে।