
একই দিনে ভোট-গণভোট
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একদিনে আয়োজনের কারণে সময় ও সংকট বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। এই সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজনে কেন্দ্র ও বুথ বাড়ানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তবে ভোটের আগের পরিস্থিতি উন্নতি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, নির্বাচনে পর্যবেক্ষকরা অসততা দেখালে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না।

এ সময় সিইসি বলেন, “আইন না হওয়া পর্যন্ত কমিশন এ বিষয়ে কাজ করতে পারবে না। আগামী সপ্তাহেই গণভোট আইনটি পাশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আইন পাশ হলে, সেই আইন অনুযায়ী কমিশন প্রস্তুতি ও সিদ্ধান্ত নেওয়া শুরু করবে। গণভোট হলে চারটি পয়েন্টেই হ্যাঁ/না ভোট হবে।”

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সাম্প্রতিক প্রশাসনিক রদবদল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেন, জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের রদবদলে ‘কোনো একটা ডিজাইন বা উদ্দেশ্য’ কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে।

সিইসি বলেন, “আমরা ভোট আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে গণভোট সংক্রান্ত বিষয়ে সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানার পরই তারা মন্তব্য করতে পারবেন।”

গণভোট প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, “এখনো আমরা অফিসিয়ালি কিছু জানি না। এটা নিয়ে খুব আলোচনা আছে। এটাও যদি আমাদের ওপর এসে পড়ে…এমনিতেই তো বিশেষ পরিস্থিতিতে একটা বিশেষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হচ্ছে।”

সিইসির সঙ্গে দেখা করার পর রাশেদ খাঁন সাংবাদিকদের বলেন, নিবন্ধনের দোহাই দিয়ে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে ডাকা উচিত হবে না।

“আমরা আটটি ইসলামী দলের সঙ্গে আলোচনা করছি। আমরা জোট করছি না, তবে সমঝোতা ভিত্তিতে প্রার্থী দেব। অর্থাৎ, এক দল কোনো আসনে প্রার্থী দিলে, অন্য দল সেই আসনে প্রার্থী দেবে না।”

“আমরা আটটি ইসলামী দলের সঙ্গে আলোচনা করছি। আমরা জোট করছি না, তবে সমঝোতা ভিত্তিতে প্রার্থী দেব। অর্থাৎ, এক দল কোনো আসনে প্রার্থী দিলে, অন্য দল সেই আসনে প্রার্থী দেবে না।”

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক প্রস্তুতিমূলক সভায় বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণমূলক এবং সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রাক প্রস্তুতিমূলক সভায় বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

“নির্বাচনের সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এমন ভূমিকা নিতে হবে যাতে জনগণ বিশ্বাস করে যে তাদের কোনো দলীয় স্বার্থ নেই।”

“নির্বাচনের সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এমন ভূমিকা নিতে হবে যাতে জনগণ বিশ্বাস করে যে তাদের কোনো দলীয় স্বার্থ নেই।”