চরচা ডেস্ক

তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীনের চলমান সামরিক মহড়া নিয়ে ‘চিন্তার কিছু নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চীনের এসব তৎপরতা তাকে ভাবিয়ে তুলছে না এবং প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ট্রাম্প বলেন, “প্রেসিডেন্ট শি আমাকে এ বিষয়ে কিছু জানাননি। আমি বিষয়টি দেখেছি, কিন্তু এতে চিন্তার কিছু নেই । তারা গত ২০ বছর ধরেই ওই এলাকায় নৌ-মহড়া চালিয়ে আসছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব মহড়ার পরিধি ও মাত্রা বেড়েছে।”
চীনের এই সামরিক তৎপরতা তখনই শুরু হলো, যখন আমেরিকা তাইওয়ানের জন্য প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির ঘোষণা দেন। চীনের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এসব মহড়া ‘তাইওয়ান স্বাধীনতাকামী শক্তি’ এবং ‘বহিরাগত হস্তক্ষেপের’ বিরুদ্ধে একটি সতর্কবার্তা। মহড়ার অংশ হিসেবে তাইওয়ানের আশপাশে পাঁচটি এলাকায় প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে স্থল, নৌ ও আকাশপথে গোলাবর্ষণের অনুশীলন চালানো হয়।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আজ মঙ্গলবার সকালে দ্বীপটির আশপাশে ১৩০টি চীনা সামরিক বিমান শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৯০টি ‘মিডিয়ান লাইন’ অতিক্রম করে। এ ছাড়া এক ডজনের বেশি চীনা নৌযানও দ্বীপের কাছে অবস্থান করছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় তাইওয়ানের সশস্ত্র বাহিনী বিমান, যুদ্ধজাহাজ ও উপকূলীয় ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে চীনের এই মহড়াকে আন্তর্জাতিক নিয়মের পরিপন্থী বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, একটি দায়িত্বশীল শক্তি এভাবে সামরিক চাপ বাড়াতে পারে না। তবে তিনি আশ্বস্ত করেন, তাইওয়ান সংঘাত উসকে দেবে না। তবে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই মহড়ার মূল বার্তা আমেরিকা ও জাপানের প্রতি। বিশেষ করে আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির সিদ্ধান্তে চীনের অসন্তোষই এই সামরিক প্রদর্শনের পেছনে বড় কারণ। যদিও ট্রাম্প মহড়াকে হালকাভাবে দেখছেন।

তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীনের চলমান সামরিক মহড়া নিয়ে ‘চিন্তার কিছু নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চীনের এসব তৎপরতা তাকে ভাবিয়ে তুলছে না এবং প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ট্রাম্প বলেন, “প্রেসিডেন্ট শি আমাকে এ বিষয়ে কিছু জানাননি। আমি বিষয়টি দেখেছি, কিন্তু এতে চিন্তার কিছু নেই । তারা গত ২০ বছর ধরেই ওই এলাকায় নৌ-মহড়া চালিয়ে আসছে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব মহড়ার পরিধি ও মাত্রা বেড়েছে।”
চীনের এই সামরিক তৎপরতা তখনই শুরু হলো, যখন আমেরিকা তাইওয়ানের জন্য প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির ঘোষণা দেন। চীনের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এসব মহড়া ‘তাইওয়ান স্বাধীনতাকামী শক্তি’ এবং ‘বহিরাগত হস্তক্ষেপের’ বিরুদ্ধে একটি সতর্কবার্তা। মহড়ার অংশ হিসেবে তাইওয়ানের আশপাশে পাঁচটি এলাকায় প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে স্থল, নৌ ও আকাশপথে গোলাবর্ষণের অনুশীলন চালানো হয়।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আজ মঙ্গলবার সকালে দ্বীপটির আশপাশে ১৩০টি চীনা সামরিক বিমান শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৯০টি ‘মিডিয়ান লাইন’ অতিক্রম করে। এ ছাড়া এক ডজনের বেশি চীনা নৌযানও দ্বীপের কাছে অবস্থান করছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় তাইওয়ানের সশস্ত্র বাহিনী বিমান, যুদ্ধজাহাজ ও উপকূলীয় ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে।
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে চীনের এই মহড়াকে আন্তর্জাতিক নিয়মের পরিপন্থী বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, একটি দায়িত্বশীল শক্তি এভাবে সামরিক চাপ বাড়াতে পারে না। তবে তিনি আশ্বস্ত করেন, তাইওয়ান সংঘাত উসকে দেবে না। তবে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই মহড়ার মূল বার্তা আমেরিকা ও জাপানের প্রতি। বিশেষ করে আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির সিদ্ধান্তে চীনের অসন্তোষই এই সামরিক প্রদর্শনের পেছনে বড় কারণ। যদিও ট্রাম্প মহড়াকে হালকাভাবে দেখছেন।