ইয়োনাগুনি এখন আর শুধু একটি দ্বীপ নয়, এটি পরিণত হয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় শক্তির লড়াইয়ের প্রতীক হিসেবে। যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান এটিকে প্রতিরক্ষা বলয় হিসেবে দেখছে, অন্যদিকে চীন এটিকে স্পষ্ট উসকানি হিসেবে বিবেচনা করতে পারে।
তাইওয়ান নিয়ে জাপানের সাম্প্রতিক মন্তব্যে বেইজিং কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইচিকে সামরিক হস্তক্ষেপের চেষ্টার জন্য অভিযুক্ত করেছেন, যা চীন-জাপানের সম্পর্কের জন্য সবচেয়ে বড় সংকটে পরিণত হয়েছে। এই বিবাদ জাতিসংঘ পর্যন্ত গড়িয়েছে।
ঘটনার সূত্রপাত গত সপ্তাহে জাপানের পার্লামেন্ট থেকে। সেখানে এক বিরোধী আইনপ্রণেতা তাকাইচির কাছে জানতে চান, তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের অস্তিত্বের জন্য হুমকি এলে কী পরিস্থিতি হতে পারে।