
ঋতেন্দ্রনাথ লিখেছেন, “বিশ্বকোষে ‘লুচি’ দেশজ শব্দ অর্থাৎ বাঙ্গলার প্রাকৃত শব্দ বলিয়া উল্লিখিত হইয়াছে তাহা ভ্রমাত্মক।

‘আপন ঘর’ এখন অনেকেরই আপন। অনেকের উৎসব ও অনুষ্ঠান জমেই না মনিরা সুলতানার আপন ঘরের খাবার ছাড়া। রান্নাবান্না তিনি আগে থেকেই করতেন, করোনাকালে শুরু করেন ক্যাটারিং ব্যবসা। তিনি নানা পদের খাবারের অর্ডার নেন। সবচেয়ে বেশি চলে পোলাও-রোস্ট।

জাপানিদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে বহু গবেষণার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ধারণা হলো ‘হারা হাচি বু’ (Hara Hachi Bu)। এটি শুধু ডায়েট নয়, জীবন দর্শনও।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ফুলার রোডে রিকশাভ্যানে ভাত বিক্রি করেন বাদশা মিয়া। আগে বাদশা মিয়া পোশাকশ্রমিকদের জন্য খাবার সরবরাহ করতেন।

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং হলো একটি সহজ-সরল খাবার বিরতির প্যাটার্ন, যা জীবনযাপনের ব্যস্ততার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ। তবে সবার শরীর আলাদা; তাই আইএফ শুরু করার আগে নিজের স্বাস্থ্য-অবস্থা, কাজের ধরন এবং ব্যক্তিগত অভ্যাস বিবেচনা করা জরুরি।

যারা বলেন, পদটি মধ্য এশিয়া থেকে উৎসাহিত। তারা যে খুব একট ভুল বলেন এমন নয়। কারণ, আজকের কাজাখস্তান এবং আশপাশের অঞ্চলের যাযাবররা মাংস যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য ওই পশুর চর্বিতেই তা রান্না করতেন। তাদের দেওয়া হতো মাখনও। আর তারা এই পদটি করতেন ভেড়ার মাংস দিয়ে।

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারে কালাচানের চা বেশ জনপ্রিয়। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে চাপ্রেমীরা ভিড় করেন এই ছোট্ট চায়ের দোকানে। হরেক রকমের চা পাওয়া যায় এখানে, যেমন মাল্টা ও তেঁতুল চা। কিন্তু সবচেয়ে বেশি চলে এখানকার ‘লেমন টি’। অনেকের মতে, ১০ টাকায় এমন চা আর কোথাও মিলবে না।

টানা এক মাস সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে রাতের খাবার খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে ভেতর থেকে রিসেট করার মতো কাজ করে। হজম, ঘুম, ওজন, এনার্জি- সবকিছুর ওপরই ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

শিঙাড়ার জন্ম, নাম নিয়ে মতান্তর থাকলেও ভারতীয় উপমহাদেশে আসার পর এর স্বাদ আর উপকরণে যে আমূল পরিবর্তন এসেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর পুরো উপমহাদেশ এর স্বাদে মেতে আছে, বহু দিন ধরে।

শিঙাড়ার জন্ম, নাম নিয়ে মতান্তর থাকলেও ভারতীয় উপমহাদেশে আসার পর এর স্বাদ আর উপকরণে যে আমূল পরিবর্তন এসেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর পুরো উপমহাদেশ এর স্বাদে মেতে আছে, বহু দিন ধরে।

বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনতার এই যুগে বেশিরভাগ মানুষ অরগানিক খাবারের দিকে ঝুঁকছে। সবার ধারণা এগুলো বেশ পুষ্টিকর। তবে বিজ্ঞানীরা বলছে ভিন্ন কথা।

বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনতার এই যুগে বেশিরভাগ মানুষ অরগানিক খাবারের দিকে ঝুঁকছে। সবার ধারণা এগুলো বেশ পুষ্টিকর। তবে বিজ্ঞানীরা বলছে ভিন্ন কথা।

গবেষক দলের একজন দিল্লির এইমসের ডা. অশোক শর্মা সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছেন, ইউরেনিয়ামের মাত্রা অনুমোদিত সীমার নিচে থাকায় মা ও শিশু উভয়ের ওপর এর প্রকৃত স্বাস্থ্যগত প্রভাব ন্যূনতম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

গবেষক দলের একজন দিল্লির এইমসের ডা. অশোক শর্মা সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছেন, ইউরেনিয়ামের মাত্রা অনুমোদিত সীমার নিচে থাকায় মা ও শিশু উভয়ের ওপর এর প্রকৃত স্বাস্থ্যগত প্রভাব ন্যূনতম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।