বরিশাল প্রতিনিধি

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ও সরকারি ব্রজমোহন কলেজে (বিএম) ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
কিছুদিন ধরে নির্বাচন আয়োজনের গুঞ্জন শোনা গেলেও বাস্তবে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এই দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আদৌ ছাত্র সংসদ নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়েও সংশয় বাড়ছে।
ববির অধ্যাদেশে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের স্পষ্ট বিধান না থাকায় গত কয়েক মাস ধরে আন্দোলন–সংগ্রাম চালান শিক্ষার্থীরা। এর প্রেক্ষিতে গত ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯২তম সিন্ডিকেট সভায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একটি গঠনতন্ত্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে এখন পর্যন্ত সেই গঠনতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন না পাওয়ায় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল বলেছেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় আইন না থাকায় একটি গঠনতন্ত্র ইউজিসিতে পাঠানো হয়েছে। ইউজিসি থেকে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যাবে এবং সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পেলে নির্বাচন কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে। তিনি জানান, দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের জন্য উপাচার্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
অন্যদিকে, সরকারি ব্রজমোহন কলেজে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হওয়ায় ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। নির্বাচন দাবিতে তারা নিয়মিত সভা, সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে আসছে।
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে কয়েকজন শিক্ষার্থী অনশনে বসলে কলেজ কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে নির্ধারিত সময় পার হলেও এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ শেখ মো. তাজুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। অনুমতি পেলেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
বিএম কলেজে সর্বশেষ ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০২ সালে। বর্তমানে কলেজটির ২২টি বিভাগে প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ও সরকারি ব্রজমোহন কলেজে (বিএম) ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
কিছুদিন ধরে নির্বাচন আয়োজনের গুঞ্জন শোনা গেলেও বাস্তবে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এই দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আদৌ ছাত্র সংসদ নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়েও সংশয় বাড়ছে।
ববির অধ্যাদেশে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের স্পষ্ট বিধান না থাকায় গত কয়েক মাস ধরে আন্দোলন–সংগ্রাম চালান শিক্ষার্থীরা। এর প্রেক্ষিতে গত ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯২তম সিন্ডিকেট সভায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একটি গঠনতন্ত্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে এখন পর্যন্ত সেই গঠনতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন না পাওয়ায় নির্বাচন আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল বলেছেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় আইন না থাকায় একটি গঠনতন্ত্র ইউজিসিতে পাঠানো হয়েছে। ইউজিসি থেকে তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যাবে এবং সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পেলে নির্বাচন কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হবে। তিনি জানান, দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের জন্য উপাচার্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
অন্যদিকে, সরকারি ব্রজমোহন কলেজে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হওয়ায় ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। নির্বাচন দাবিতে তারা নিয়মিত সভা, সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে আসছে।
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে কয়েকজন শিক্ষার্থী অনশনে বসলে কলেজ কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে নির্ধারিত সময় পার হলেও এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ শেখ মো. তাজুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। অনুমতি পেলেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
বিএম কলেজে সর্বশেষ ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০২ সালে। বর্তমানে কলেজটির ২২টি বিভাগে প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে।

“সেই সাথে, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ইতিহাস, বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা, গণহত্যায় সহযোগিতা এবং সে সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধ প্রশ্নে তাদের অবস্থান-বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চেতনা ও আমাদের দলের মূল্যবোধের সঙ্গে মৌলিকভাবে সাংঘর্ষিক।”