চরচা ডেস্ক

বিশ্ব বাজারে সোনার দাম গত পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পড়ে গেছে। ২০২০ সালের আগস্টের পর গত মঙ্গলবার সোনার দাম কমেছে সবচেয়ে বেশি। অথচ সোমবারই (২০ অক্টোবর) সর্বোচ্চ বেড়ে দাম হয়েছিল প্রতি আউন্স ৪ হাজার ৩৮১ দশমিক ২১ ডলার। কিন্তু ঠিক পরদিনই তা পড়ে গেল প্রায় ৫ শতাংশ। এটি সোনার দরপতনের একটি রেকর্ড।
কত কমলো সোনার দাম
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার সোনার দাম প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১১৫.২৬ ডলারে নেমে আসে। এদিন আমেরিকায় ডিসেম্বর ফিউচার ডেলিভারির সোনার দর প্রতি আউন্সে ৫.৭ শতাংশ কমে ৪,১০৯.১০ ডলারে স্থির হয়।
তবে হঠাৎ এই ধস নামার কারণ কি
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমেরিকায় সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা, বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতাই এই পতনের প্রধান কারণ।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্যবসায়ী তাই ওয়ং বলেন, “গত এক সপ্তাহে দাম যেভাবে বেড়েছে তাতে মনে হচ্ছে অনেক ব্যবসায়ীই স্বল্পমেয়াদে মুনাফা তুলে নিতে চাইছে। তাই হুট করে দাম পড়ে গেলেও মনে হচ্ছে না বিক্রি কমবে।”
সোনার দাম শিগগিরই কি আবার বাড়বে

যদি আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ আগামী সপ্তাহে সুদের হার কমায়, তাহলে সোনার দাম আগের জায়গায় ফিরতে পারে, কারণ কম সুদের হার সাধারণত সোনার মতো স্থির সম্পদে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রবণতা তৈরি করে। তবে স্বল্পমেয়াদে সোনার দামের অস্থিরতা থাকবে বলেও শঙ্কার কথা জানিয়েছে রয়টার্স।
সোনার দামে ধস, প্ল্যাটিনাম, রুপার মতো ধাতুর বাজার কেমন
তিনি আরও বলেন “দেখা যাচ্ছে রুপার দাম সাম্প্রতিক কালে সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৪ ডলার। আর এখন দাম ৫০ ডলারের আশপাশে ওঠানামা করছে। ফলে, সোনার দাম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকা পর্যন্ত রূপার লেনদেন সম্ভবত বড় ধরনের ওঠানামার মধ্য দিয়ে চলবে।”
অন্যদিকে, প্লাটিনামের দাম ৫ দশমিক ৯% কমে এক হাজার ৫৪১ দশমিক ৮৫ ডলারে এবং প্যালাডিয়ামের দাম ৫ দশমিক ৩% কমে এক হাজার ৪১৭ দশমিক ২৫ ডলারে নেমে এসেছে।

বিশ্ব বাজারে সোনার দাম গত পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পড়ে গেছে। ২০২০ সালের আগস্টের পর গত মঙ্গলবার সোনার দাম কমেছে সবচেয়ে বেশি। অথচ সোমবারই (২০ অক্টোবর) সর্বোচ্চ বেড়ে দাম হয়েছিল প্রতি আউন্স ৪ হাজার ৩৮১ দশমিক ২১ ডলার। কিন্তু ঠিক পরদিনই তা পড়ে গেল প্রায় ৫ শতাংশ। এটি সোনার দরপতনের একটি রেকর্ড।
কত কমলো সোনার দাম
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার সোনার দাম প্রতি আউন্স ৪ হাজার ১১৫.২৬ ডলারে নেমে আসে। এদিন আমেরিকায় ডিসেম্বর ফিউচার ডেলিভারির সোনার দর প্রতি আউন্সে ৫.৭ শতাংশ কমে ৪,১০৯.১০ ডলারে স্থির হয়।
তবে হঠাৎ এই ধস নামার কারণ কি
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমেরিকায় সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা, বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতাই এই পতনের প্রধান কারণ।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ব্যবসায়ী তাই ওয়ং বলেন, “গত এক সপ্তাহে দাম যেভাবে বেড়েছে তাতে মনে হচ্ছে অনেক ব্যবসায়ীই স্বল্পমেয়াদে মুনাফা তুলে নিতে চাইছে। তাই হুট করে দাম পড়ে গেলেও মনে হচ্ছে না বিক্রি কমবে।”
সোনার দাম শিগগিরই কি আবার বাড়বে

যদি আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ আগামী সপ্তাহে সুদের হার কমায়, তাহলে সোনার দাম আগের জায়গায় ফিরতে পারে, কারণ কম সুদের হার সাধারণত সোনার মতো স্থির সম্পদে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রবণতা তৈরি করে। তবে স্বল্পমেয়াদে সোনার দামের অস্থিরতা থাকবে বলেও শঙ্কার কথা জানিয়েছে রয়টার্স।
সোনার দামে ধস, প্ল্যাটিনাম, রুপার মতো ধাতুর বাজার কেমন
তিনি আরও বলেন “দেখা যাচ্ছে রুপার দাম সাম্প্রতিক কালে সর্বোচ্চ উঠেছিল ৫৪ ডলার। আর এখন দাম ৫০ ডলারের আশপাশে ওঠানামা করছে। ফলে, সোনার দাম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকা পর্যন্ত রূপার লেনদেন সম্ভবত বড় ধরনের ওঠানামার মধ্য দিয়ে চলবে।”
অন্যদিকে, প্লাটিনামের দাম ৫ দশমিক ৯% কমে এক হাজার ৫৪১ দশমিক ৮৫ ডলারে এবং প্যালাডিয়ামের দাম ৫ দশমিক ৩% কমে এক হাজার ৪১৭ দশমিক ২৫ ডলারে নেমে এসেছে।

চীন বর্তমানে তার সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বিতর্কিত অবকাঠামো প্রকল্পগুলোর একটি নির্মাণ করছে। আর সেটি হলো ইয়ারলুং জাংবো নদের ওপর একটি বিশাল জলবিদ্যুৎ ব্যবস্থা। এই প্রকল্পের প্রভাব ভারত ও বাংলাদেশের ওপর সুদূরপ্রসারী হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বিশেষ করে, ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার মানুষের জীবন ও পরিবেশের