
নিয়মিত ব্যায়াম শুধু শারীরিক স্বাস্থ্যই নয়, মানসিক পুনরুদ্ধারেও অসাধারণ ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে যারা দীর্ঘদিন ধরে স্ট্রেস বা ট্রমার প্রভাব বয়ে বেড়াচ্ছেন, তাদের জন্য ব্যায়াম হতে পারে এক শক্তিশালী কিন্তু স্বাভাবিক থেরাপি।

বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনতার এই যুগে বেশিরভাগ মানুষ অরগানিক খাবারের দিকে ঝুঁকছে। সবার ধারণা এগুলো বেশ পুষ্টিকর। তবে বিজ্ঞানীরা বলছে ভিন্ন কথা।

ফ্যাটি লিভার এখন আর শুধু বয়স্ক বা মধ্যবয়সীদের রোগ নয়। তরুণদের মধ্যেও দ্রুত বাড়ছে এই রোগের প্রকোপ। তবে কিছু সবজি আছে যেগুলো নিয়মিত খেলে ফ্যাটি লিভার কমানো সম্ভব।

যদি কেউ প্রতিদিন মাত্র ৫০০ মিলিলিটার পানি পান করে, তখন শরীর ধীরে ধীরে এক ধরনের ‘ক্রনিক ডিহাইড্রেশন’ মোডে চলে যায়। এ অবস্থায় যে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনগুলি দেখা দেয়, তা সময়ের সঙ্গে আরও গুরুতর হতে পারে।

হঠাৎ ঠান্ডা-গরমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় সমস্যা হতে পারে। তাই শীত পুরোপুরি নামার আগে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি। কয়েকটি সহজ কিন্তু কার্যকর অভ্যাস আপনাকে শীতকালীন অসুস্থতা থেকে অনেকটাই সুরক্ষা দিতে পারে।

কিডনি একবার ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা পুনরুদ্ধার করা কঠিন। তার যত্ন না নিলে বিপদ বাড়ে ধীরে ধীরে। অনেকেই জানেন না, আমাদের কিছু সাধারণ সকালবেলার অভ্যাসই কিডনির ক্ষতি করতে পারে।

চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. প্যাট্রিক জিটো বলেন, “এই ধরনের আঁচিল দেখতে নিরীহ মনে হলেও অনেক সময় এর নিচে ক্যানসারের কোষ তৈরি হয়। তাই এমন কিছু দেখা গেলে পরীক্ষা ছাড়া নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়।”

চিনি ঘুমের মান নষ্ট করে এবং মানসিক অস্থিরতা বাড়ায়। দুই সপ্তাহ পর ঘুম গভীর হয়, সকালে ওঠার পর শরীরে সতেজতা আসে।

ঠান্ডা ভাতে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। যা গরম করলেও মরে না, বরং গরম করলে ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে। এই ভাত খেয়ে যে অসুখ হয় তাকে ফ্রায়েড রাইস সিনড্রোম বলে।

ঠান্ডা ভাতে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। যা গরম করলেও মরে না, বরং গরম করলে ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে। এই ভাত খেয়ে যে অসুখ হয় তাকে ফ্রায়েড রাইস সিনড্রোম বলে।

দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা থেকে মেটাবলিক ডিসফাংশন, স্থূলতা এবং টাইপ-টু ডায়াবেটিস হতে পারে।

দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা থেকে মেটাবলিক ডিসফাংশন, স্থূলতা এবং টাইপ-টু ডায়াবেটিস হতে পারে।

চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী 'অ্যানালস অফ ইন্টারনাল মেডিসিন'-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়, গরম চা খাদ্যনালীর কোষগুলোকে ক্ষতি করতে পারে এবং চায়ের পাশাপাশি ধূমপান এই ঝুঁকি দ্বিগুণ করে। সময়ের সাথে সাথে, এই অভ্যাসটি ক্যানসারের কারণ হতে পারে।

চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী 'অ্যানালস অফ ইন্টারনাল মেডিসিন'-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়, গরম চা খাদ্যনালীর কোষগুলোকে ক্ষতি করতে পারে এবং চায়ের পাশাপাশি ধূমপান এই ঝুঁকি দ্বিগুণ করে। সময়ের সাথে সাথে, এই অভ্যাসটি ক্যানসারের কারণ হতে পারে।