ডা. আগরওয়াল বলেন, ‘’যদি কেউ নিয়মিত দুপুর পর্যন্ত ঘুমান এবং তারপরও সারাদিন ক্লান্ত থাকে বা মনোযোগ দিতে না পারে, তবে এটি ‘হাইপারসমনিয়া’ নামের ঘুমজনিত সমস্যা হতে পারে। এ অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।”
যারা প্রতিদিন দুই হাজার কদম হাঁটেন তাদের তুলনায় যারা সাত হাজার কদম হাঁটেন তাদের ক্যানসারে মৃত্যুর ঝুঁকি ৩৭% কমে যায়। পাশাপাশি টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১৪%, ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি ৩৮%, বিষণ্ণতা ২২% এবং উদ্বেগের ঝুঁকি ২৮% কমে যায়।
ভালো ঘুমের জন্য সবার আগে বুঝতে হবে নিজের ঘুমের ধরণ। খেয়াল করুন, আপনি কি ঘুমাতে পারেন না? নাকি একটু পরপর আপনার ঘুম ভেঙে যায়? আপনি কি কম ঘুমিয়েও ঠিক থাকেন? নাকি ঘুম থেকে ওঠার পরও ক্লান্ত বোধ করেন?
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা থেকে মেটাবলিক ডিসফাংশন, স্থূলতা এবং টাইপ-টু ডায়াবেটিস হতে পারে।
পাকস্থলী খালি থাকলে অ্যানাস্থেশিয়া দেওয়া বেশি নিরাপদ হয় এবং অস্ত্রোপচারও সঠিকভাবে শেষ করা যায়। এ কারণেই সব ধরনের অস্ত্রোপচারের আগেই চিকিৎসকরা এই নিয়মটি মেনে চলেন।