চরচা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা চালানো নিয়ে চলমান উত্তেজনার মধ্যে এবার বৈঠকের ইঙ্গিত দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে ওয়াশিংটন আলোচনায় বসতে পারে।
স্থানীয় সময় রবিবার ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব বলেন ট্রাম্প।
এর আগে, এ সপ্তাহে উচ্চপর্যায়ের মার্কিন কর্মকর্তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে ভেনেজুয়েলা নিয়ে কয়েক দফায় বৈঠক করেছেন এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি আরও জোরদার করা হয়।
এরপর শুক্রবার ট্রাম্প নিজেই জানান, ভেনেজুয়েলার উপকূলে ও প্রশান্ত মহাসাগরে মাদক পাচার বন্ধে যুক্তরাষ্টের সামরিক অভিযান নিয়ে তিনি মনস্থির করে ফেলেছেন।
ট্রাম্পের এই বক্তব্যের পর দেশদুটির মধ্যে উত্তেজনা ও উদ্বেগ চরমে পৌঁছায়। এরপর ট্রাম্পের রবিবারের এই ঘোষণা চলমান উত্তেজনা প্রশমনের প্রথম ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা মাদুরোর সঙ্গে কিছু বিষয়ে আলোচনা করতে পারি। দেখি সেটি কীভাবে এগোয়।’
তবে বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
মাদুরো এই বৈঠকের বিষয়ে আগ্রহী কিনা জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ’আমি জানিনা, তবে আমি সবার সঙ্গে কথা বলি।’
অবশ্য মাদুরোর ওপর চাপ বজায় রাখার কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মাদুরো ২০১৩ সাল থেকে ভেনেজুয়েলার ক্ষমতায় থাকলেও তাকে বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়না ওয়াশিংটন।
ট্রাম্প বলেন, ‘মাদক পাচারকারী এবং মাদককে আমাদের দেশে প্রবেশ করতে দিচ্ছি না।’
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিযোগ, সম্প্রতি বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষিত ‘কার্তেল দে লোস সোলের’ সঙ্গে ভেনেজুয়েলার গ্যাং ‘ত্রেন দে আরাগুয়ার’ সঙ্গে কাজ করছে। নিকোলাস মাদুরোই কার্তেল দে লোস সোলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মাদুরো। এদিকে, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কারাকাস প্রশাসন তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা চালানো নিয়ে চলমান উত্তেজনার মধ্যে এবার বৈঠকের ইঙ্গিত দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে ওয়াশিংটন আলোচনায় বসতে পারে।
স্থানীয় সময় রবিবার ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব বলেন ট্রাম্প।
এর আগে, এ সপ্তাহে উচ্চপর্যায়ের মার্কিন কর্মকর্তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে ভেনেজুয়েলা নিয়ে কয়েক দফায় বৈঠক করেছেন এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি আরও জোরদার করা হয়।
এরপর শুক্রবার ট্রাম্প নিজেই জানান, ভেনেজুয়েলার উপকূলে ও প্রশান্ত মহাসাগরে মাদক পাচার বন্ধে যুক্তরাষ্টের সামরিক অভিযান নিয়ে তিনি মনস্থির করে ফেলেছেন।
ট্রাম্পের এই বক্তব্যের পর দেশদুটির মধ্যে উত্তেজনা ও উদ্বেগ চরমে পৌঁছায়। এরপর ট্রাম্পের রবিবারের এই ঘোষণা চলমান উত্তেজনা প্রশমনের প্রথম ইঙ্গিত বলে মনে করা হচ্ছে।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা মাদুরোর সঙ্গে কিছু বিষয়ে আলোচনা করতে পারি। দেখি সেটি কীভাবে এগোয়।’
তবে বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
মাদুরো এই বৈঠকের বিষয়ে আগ্রহী কিনা জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ’আমি জানিনা, তবে আমি সবার সঙ্গে কথা বলি।’
অবশ্য মাদুরোর ওপর চাপ বজায় রাখার কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মাদুরো ২০১৩ সাল থেকে ভেনেজুয়েলার ক্ষমতায় থাকলেও তাকে বৈধ প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়না ওয়াশিংটন।
ট্রাম্প বলেন, ‘মাদক পাচারকারী এবং মাদককে আমাদের দেশে প্রবেশ করতে দিচ্ছি না।’
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিযোগ, সম্প্রতি বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষিত ‘কার্তেল দে লোস সোলের’ সঙ্গে ভেনেজুয়েলার গ্যাং ‘ত্রেন দে আরাগুয়ার’ সঙ্গে কাজ করছে। নিকোলাস মাদুরোই কার্তেল দে লোস সোলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মাদুরো। এদিকে, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কারাকাস প্রশাসন তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।