পুষ্টিহীনতার এসব লক্ষণ যদি নিয়মিত দেখা দেয়, তবে খাদ্যাভ্যাসে নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিদিন ফল, শাকসবজি, আমিষ, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও যথেষ্ট পানি রাখলে ধীরে ধীরে শরীর তার ভারসাম্য ফিরে পায়।
রোজ খালি পেটে মাত্র দুটি খেজুর অতি সাধারণ একটি অভ্যাস, কিন্তু উপকার অনেক। নিয়মিত এই ছোট্ট অভ্যাসটি শরীরকে ভেতর থেকে এমনভাবে সক্রিয় করে, যা সারাদিনের কর্মক্ষমতা, হজম, ত্বক ও সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে ভালোভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
বিশেষ করে সকালের নাস্তায় কিছু নির্দিষ্ট বীজ যোগ করলে চুলের প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ভালো ফ্যাট, ভিটামিন ও খনিজ সহজেই পাওয়া যায়। এই বীজগুলো পুষ্টিতে ভরপুর। ছোট ছোট বীজ হলেও এগুলো চুলের ভেতরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে।
বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনতার এই যুগে বেশিরভাগ মানুষ অরগানিক খাবারের দিকে ঝুঁকছে। সবার ধারণা এগুলো বেশ পুষ্টিকর। তবে বিজ্ঞানীরা বলছে ভিন্ন কথা।
গুড় শুধু এক ধরনের মিষ্টি নয়—এটিকে বলা চলে পুষ্টির ভাণ্ডার। পরিশোধিত চিনির মতো গুড়ে এত বেশি ক্যালরি নেই; বরং গুড়ে রয়েছে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম। তাই যারা মিষ্টির সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় খনিজও পেতে চান, তাদের জন্য গুড় তুলনামূলক ভালো।
সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। বাসি খাবার ফ্রিজে রাখলে বা পুনরায় গরম করলে এর পুষ্টিগুণ কমে যায় এবং এর স্বাদও নষ্ট হয়ে যায়। তবে কিছু খাবার আছে যা বাসি হয়ে যাওয়ার পরও সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর হয়ে থাকে।