
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার দিকে আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে কেনো তিনি আত্মহত্যা করেছে, সে বিষয়ে এখনও কোনো কিছু জানা যায়নি।

এরপর শিখাকে সাভারের বেসরকারি এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা শিশুটির অবস্থা গুরুতর দেখে দ্রুত সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু সেখানে গিয়েও জানা যায়, সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম নেই। এরপর পাঠানো হয় মহাখালী হাসপাতালে। সেখানেও একই উত্তর– ভ্যাকসিন নেই।

ছাদ বাগান থেকে পড়ে হাওয়ার পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাজধানীর কদমতলীর শনিরআখড়া এলাকায় সামিয়া আক্তার দিয়া (১৫) নামে নবম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের দাবি, সামিয়া আত্মহত্যা করেছে।

দগ্ধদের হাসপাতালে নিয়ে আসা আফরান মিয়া জানান, তার শ্বশুর জলিল মিয়া পরিবার নিয়ে আগারগাঁও পাকা মার্কেট এলাকার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পাশের একটি বাসায় থাকেন। ভোরে হঠাৎ গ্যাসে লাইন বিস্ফোরণ হলে ঘরে থাকা ছয়জনই দগ্ধ হয়। খবর পেয়ে তিনি পরিবারকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।

জিঞ্জিরা থেকে আসা এনামুল বলেন, “ভোর চারটা থেকে লাইনে। ডাক্তার দেখালেও কোনো টেস্ট করতে পারছি না। গরীব মানুষ বেসরকারি হাসপাতালে যাবে কীভাবে?”

এই কর্মবিরতির কারণে হাসপাতালের রোগীদের দুর্ভোগে পড়তে দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রেডিওলোজি বিভাগ বন্ধ থাকায় অনেক রোগী পরীক্ষা করাতে না পেরে বারান্দা ও করিডোরে অপেক্ষা করছেন। মেডিসিন স্টোরের সামনে ওষুধ নিতে আসা রোগীদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের টয়লেটগুলো নোংরা ও দুর্গন্ধযুক্ত, ২৭ নভেম্বর (২০২৫) সেখানে গিয়ে দেখা গেল টয়লেটগুলো ব্যবহার করার মতো অবস্থায় নেই।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের টয়লেটগুলো নোংরা ও দুর্গন্ধযুক্ত, ২৭ নভেম্বর (২০২৫) সেখানে গিয়ে দেখা গেল টয়লেটগুলো ব্যবহার করার মতো অবস্থায় নেই।

কেন্দ্রীয় কারাগারের এক অসুস্থ কয়েদির ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে।

কেন্দ্রীয় কারাগারের এক অসুস্থ কয়েদির ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে।

প্লাটুন কমান্ডার আরও বলেন, “ভুক্তভোগী নারী জানান, অস্ত্রোপচারের জন্য তাকে ২২ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। এরপর শিশুটি বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনার কথা তিনি জানতে পারেন। তবে পরবর্তীতে সন্তানটি দিতে রাজি না হওয়ায় পাচারকারীরা নবজাতককে দুধ খেতেও দিচ্ছিল না।”

প্লাটুন কমান্ডার আরও বলেন, “ভুক্তভোগী নারী জানান, অস্ত্রোপচারের জন্য তাকে ২২ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। এরপর শিশুটি বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনার কথা তিনি জানতে পারেন। তবে পরবর্তীতে সন্তানটি দিতে রাজি না হওয়ায় পাচারকারীরা নবজাতককে দুধ খেতেও দিচ্ছিল না।”