পুষ্টিহীনতার এসব লক্ষণ যদি নিয়মিত দেখা দেয়, তবে খাদ্যাভ্যাসে নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিদিন ফল, শাকসবজি, আমিষ, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও যথেষ্ট পানি রাখলে ধীরে ধীরে শরীর তার ভারসাম্য ফিরে পায়।
রোজ খালি পেটে মাত্র দুটি খেজুর অতি সাধারণ একটি অভ্যাস, কিন্তু উপকার অনেক। নিয়মিত এই ছোট্ট অভ্যাসটি শরীরকে ভেতর থেকে এমনভাবে সক্রিয় করে, যা সারাদিনের কর্মক্ষমতা, হজম, ত্বক ও সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে ভালোভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
বিশেষ করে সকালের নাস্তায় কিছু নির্দিষ্ট বীজ যোগ করলে চুলের প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ভালো ফ্যাট, ভিটামিন ও খনিজ সহজেই পাওয়া যায়। এই বীজগুলো পুষ্টিতে ভরপুর। ছোট ছোট বীজ হলেও এগুলো চুলের ভেতরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাথার চুলেও পাক ধরে। তবে অনেকের কম বয়সেও চুল পাকতে দেখা যায়। মূলত ফলিকলের রঞ্জক কোষের কারণে চুলের নির্দিষ্ট রঙ (কালো, বাদামি, লালচে, সোনালি ইত্যাদি) হয়। সেই কোষ মারা গেলে চুলের রঙ ধূসর বা সাদা হয়ে যায়।