
ঋতেন্দ্রনাথ লিখেছেন, “বিশ্বকোষে ‘লুচি’ দেশজ শব্দ অর্থাৎ বাঙ্গলার প্রাকৃত শব্দ বলিয়া উল্লিখিত হইয়াছে তাহা ভ্রমাত্মক।

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং হলো একটি সহজ-সরল খাবার বিরতির প্যাটার্ন, যা জীবনযাপনের ব্যস্ততার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ। তবে সবার শরীর আলাদা; তাই আইএফ শুরু করার আগে নিজের স্বাস্থ্য-অবস্থা, কাজের ধরন এবং ব্যক্তিগত অভ্যাস বিবেচনা করা জরুরি।

যারা বলেন, পদটি মধ্য এশিয়া থেকে উৎসাহিত। তারা যে খুব একট ভুল বলেন এমন নয়। কারণ, আজকের কাজাখস্তান এবং আশপাশের অঞ্চলের যাযাবররা মাংস যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য ওই পশুর চর্বিতেই তা রান্না করতেন। তাদের দেওয়া হতো মাখনও। আর তারা এই পদটি করতেন ভেড়ার মাংস দিয়ে।

পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারে কালাচানের চা বেশ জনপ্রিয়। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে চাপ্রেমীরা ভিড় করেন এই ছোট্ট চায়ের দোকানে। হরেক রকমের চা পাওয়া যায় এখানে, যেমন মাল্টা ও তেঁতুল চা। কিন্তু সবচেয়ে বেশি চলে এখানকার ‘লেমন টি’। অনেকের মতে, ১০ টাকায় এমন চা আর কোথাও মিলবে না।

টানা এক মাস সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে রাতের খাবার খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে ভেতর থেকে রিসেট করার মতো কাজ করে। হজম, ঘুম, ওজন, এনার্জি- সবকিছুর ওপরই ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

শিঙাড়ার জন্ম, নাম নিয়ে মতান্তর থাকলেও ভারতীয় উপমহাদেশে আসার পর এর স্বাদ আর উপকরণে যে আমূল পরিবর্তন এসেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর পুরো উপমহাদেশ এর স্বাদে মেতে আছে, বহু দিন ধরে।

আজ একটা গরিবের খাবার নিয়ে গল্প করি চলুন। সেই খাবারটি আমাদের সবারই খুব পরিচিত এবং বেশ প্রিয়ও বটে। খাবারটির নাম বিরিয়ানি! অবাক হচ্ছেন? বিরিয়ানি কীভাবে গরিবের খাবার হলো। তাহলে চলুন বিরিয়ানি নিয়ে দুটি জনপ্রিয় গল্প শুনি।

সেই মিসর, আরব কিংবা মোগলদের শাহী টুকরার জন্য বেঁচে যাওয়া কিংবা আলাদা করে তৈরি রুটির জায়গায় কালে কালে এলো সহজলভ্য পাউরুটি। সে অর্থে শাহী টুকরাকে ‘মিলাবে মিলিবের’ খেলা বলাই যায়।

কিছু খাদ্য ইতিহাসবিদ এবং প্রত্নতাত্ত্বিক বিশ্বাস করেন, নুডলসের উৎপত্তি পশ্চিম এশিয়া, তুরস্ক এবং মিশরে যেখানে প্রথম ডুরুম গম চাষ করা হয়েছিল। বিভিন্ন সময়ে নানা উপলক্ষে এটি পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়েছে।

কিছু খাদ্য ইতিহাসবিদ এবং প্রত্নতাত্ত্বিক বিশ্বাস করেন, নুডলসের উৎপত্তি পশ্চিম এশিয়া, তুরস্ক এবং মিশরে যেখানে প্রথম ডুরুম গম চাষ করা হয়েছিল। বিভিন্ন সময়ে নানা উপলক্ষে এটি পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়েছে।

নাস্তা আমাদের শক্তি ও মনোযোগ ফিরিয়ে আনে। নিয়মিত নাস্তা না করলে আমরা ক্লান্ত, অবসন্ন হয়ে পড়ি। এতে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আকর্ষণও বেড়ে যায় ঢের।

নাস্তা আমাদের শক্তি ও মনোযোগ ফিরিয়ে আনে। নিয়মিত নাস্তা না করলে আমরা ক্লান্ত, অবসন্ন হয়ে পড়ি। এতে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আকর্ষণও বেড়ে যায় ঢের।

একান্তই যদি চিপস বা বিস্কুটের মতো প্যাকেটজাত খাবার খেতে মন চায় তাহলে পুরো প্যাকেট হাতে নিয়ে বসবেন না। বরং ছোট একটি প্লেটে একবারে যতটুকু খাওয়া উচিত সেটুকু রাখুন।

একান্তই যদি চিপস বা বিস্কুটের মতো প্যাকেটজাত খাবার খেতে মন চায় তাহলে পুরো প্যাকেট হাতে নিয়ে বসবেন না। বরং ছোট একটি প্লেটে একবারে যতটুকু খাওয়া উচিত সেটুকু রাখুন।