চরচা ডেস্ক

লিবিয়ার উপকূলে অন্তত ১০০ জন অভিবাসীবাহী দুটি নৌকা ডুবে গেছে। এতে কমপক্ষে চার বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সিকে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে আল-খুমস উপকূলের কাছে উল্টে যাওয়া দুটি নৌকার খবর পেয়ে উদ্ধারকারীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
প্রথম নৌকাটিতে ছিলেন ২৬ জন বাংলাদেশি অভিবাসী। উদ্ধারকারীরা এ নৌকা থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। বাকি যাত্রীদের উদ্ধারে অভিযান চালানো হয়।
দ্বিতীয় নৌকাটিতে প্রায় ৭০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন সুদানের নাগরিক। এই নৌকাডুবিতে মৃত্যুর ঘটনা রয়েছে কি না তা জানা যায়নি।
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) অনুযায়ী, উত্তর আফ্রিকা থেকে ইতালির দিকে যাওয়া ভূমধ্যসাগরীয় রুটটি বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী অভিবাসন রুট।
আইওএম-এর তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরে ১ হাজার ৫০০-এর বেশি মানুষ মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে। এর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ঘটনা লিবিয়ার উপকূলে ঘটেছে।

লিবিয়ার উপকূলে অন্তত ১০০ জন অভিবাসীবাহী দুটি নৌকা ডুবে গেছে। এতে কমপক্ষে চার বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সিকে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে আল-খুমস উপকূলের কাছে উল্টে যাওয়া দুটি নৌকার খবর পেয়ে উদ্ধারকারীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
প্রথম নৌকাটিতে ছিলেন ২৬ জন বাংলাদেশি অভিবাসী। উদ্ধারকারীরা এ নৌকা থেকে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। বাকি যাত্রীদের উদ্ধারে অভিযান চালানো হয়।
দ্বিতীয় নৌকাটিতে প্রায় ৭০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন সুদানের নাগরিক। এই নৌকাডুবিতে মৃত্যুর ঘটনা রয়েছে কি না তা জানা যায়নি।
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) অনুযায়ী, উত্তর আফ্রিকা থেকে ইতালির দিকে যাওয়া ভূমধ্যসাগরীয় রুটটি বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী অভিবাসন রুট।
আইওএম-এর তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরে ১ হাজার ৫০০-এর বেশি মানুষ মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে। এর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ঘটনা লিবিয়ার উপকূলে ঘটেছে।