চরচা ডেস্ক

ময়মনসিংহে গার্মেন্টস শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাস ও লক্ষ্মীপুরে শিশু আয়েশা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ রোববার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ময়মনসিংহের ভালুকা ও লক্ষ্মীপুর জেলায় সংঘটিত দুটি পৃথক নৃশংস হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মানবাধিকার সুরক্ষা এবং আইনের শাসন নিয়ে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এই দুই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
তারা বলছে, এ ধরনের নৃশংস সহিংসতা আর বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। পাশাপাশি বারবার এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি প্রমাণ করে, অপরাধীদের বিরুদ্ধে কার্যকর, দৃষ্টান্তমূলক ও বিচার নিশ্চিত না হওয়ায় এক ধরনের দায়মুক্তির সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। কেবল ঘটনার পর আটক বা গ্রেপ্তার করলেই রাষ্ট্রের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না বলে জানিয়েছে আসক।
আসকের দাবি, এ সকল ঘটনা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করছে। রাষ্ট্র যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে সময় নষ্ট করে, তবে এ ধরনের সহিংসতা সমাজে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে আসক।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা এবং এ ধরনের ঘটনার পেছনে থাকা প্রশাসনিক ব্যর্থতার বিষয়গুলোও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করা প্রয়োজন বলে আহ্বান জানিয়েছে আসক।

ময়মনসিংহে গার্মেন্টস শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাস ও লক্ষ্মীপুরে শিশু আয়েশা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ রোববার আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ময়মনসিংহের ভালুকা ও লক্ষ্মীপুর জেলায় সংঘটিত দুটি পৃথক নৃশংস হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, মানবাধিকার সুরক্ষা এবং আইনের শাসন নিয়ে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এই দুই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
তারা বলছে, এ ধরনের নৃশংস সহিংসতা আর বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। পাশাপাশি বারবার এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি প্রমাণ করে, অপরাধীদের বিরুদ্ধে কার্যকর, দৃষ্টান্তমূলক ও বিচার নিশ্চিত না হওয়ায় এক ধরনের দায়মুক্তির সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। কেবল ঘটনার পর আটক বা গ্রেপ্তার করলেই রাষ্ট্রের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না বলে জানিয়েছে আসক।
আসকের দাবি, এ সকল ঘটনা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করছে। রাষ্ট্র যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে সময় নষ্ট করে, তবে এ ধরনের সহিংসতা সমাজে আরও বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে আসক।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা এবং এ ধরনের ঘটনার পেছনে থাকা প্রশাসনিক ব্যর্থতার বিষয়গুলোও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করা প্রয়োজন বলে আহ্বান জানিয়েছে আসক।