চরচা ডেস্ক

দেশের উত্তরাঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নদী তীরবর্তী ও গ্রামাঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষ।
সরকারি সংবাদ সংস্থা বাসস এক প্রতিবেদনে আজ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে।
গত কয়েকদিনের ঘন কুয়াশা আর শীতে উত্তরবঙ্গের দরিদ্র ও অসহায় মানুষেরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। বিশেষ করে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, দুধকুমার, গঙ্গাধর ও ধরলা নদীর তীরবর্তী চর এলাকার মানুষ বেশি ভোগান্তিতে রয়েছেন। শীতবস্ত্রের অভাব ও আয়-রোজগার কমে যাওয়ায় তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিন অনুযায়ী, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহীতে ১০ দশমিক ৪, রংপুরে ১১ দশমিক ২, ময়মনসিংহে ১১ দশমিক ৫, দিনাজপুরে ১১ দশমিক ৫, সৈয়দপুরে ১১ দশমিক ৪, তেঁতুলিয়ায় ১১ এবং কুড়িগ্রামে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ৯ ডিগ্রি। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নদের মাঝি শাহ আলম জানান, ঘন কুয়াশার কারণে নৌকা চালানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। গত দু’দিন ধরে তার কোনো আয়-রোজগার নেই বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, সরকারি ও বেসরকারিভাবে কিছু শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও চরের অনেকের কাছেই তা এখনও পৌঁছায়নি।
আবহাওয়া অফিস বলছে, এই পরিস্থিতি আরও কিছুদিন থাকতে পারে।

দেশের উত্তরাঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নদী তীরবর্তী ও গ্রামাঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষ।
সরকারি সংবাদ সংস্থা বাসস এক প্রতিবেদনে আজ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে।
গত কয়েকদিনের ঘন কুয়াশা আর শীতে উত্তরবঙ্গের দরিদ্র ও অসহায় মানুষেরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। বিশেষ করে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, দুধকুমার, গঙ্গাধর ও ধরলা নদীর তীরবর্তী চর এলাকার মানুষ বেশি ভোগান্তিতে রয়েছেন। শীতবস্ত্রের অভাব ও আয়-রোজগার কমে যাওয়ায় তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিন অনুযায়ী, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহীতে ১০ দশমিক ৪, রংপুরে ১১ দশমিক ২, ময়মনসিংহে ১১ দশমিক ৫, দিনাজপুরে ১১ দশমিক ৫, সৈয়দপুরে ১১ দশমিক ৪, তেঁতুলিয়ায় ১১ এবং কুড়িগ্রামে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল ছিল ৯ ডিগ্রি। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নদের মাঝি শাহ আলম জানান, ঘন কুয়াশার কারণে নৌকা চালানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। গত দু’দিন ধরে তার কোনো আয়-রোজগার নেই বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, সরকারি ও বেসরকারিভাবে কিছু শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও চরের অনেকের কাছেই তা এখনও পৌঁছায়নি।
আবহাওয়া অফিস বলছে, এই পরিস্থিতি আরও কিছুদিন থাকতে পারে।