আবহাওয়াবিদ রুবায়েত কবির বিবিসি বাংলাকে বলছেন, “সম্প্রতি যে ভূমিকম্প হয়েছে তারই আফটার শক এটি। এ নিয়ে দুঃশ্চিন্তার কিছু নেই।”
জাপানের ১০-মাত্রার ভূকম্পন স্কেলে এর তীব্রতা ছিল চতুর্থ-স্তরে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল মাটির ৯ কিলোমিটার গভীরে ছিল। তবে কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ সন্ধ্যার পর অনুভূত ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ৩। উৎপত্তিস্থল নরসিংদী থেকে ১১ কিলোমিটার পশ্চিমে। এর উৎপত্তি ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে।
ঝড়ের প্রভাবে অন্ধ্রপ্রদেশসহ আশপাশের এলাকায় ভারী বৃষ্টি হচ্ছে যা বুধবারও অব্যাহত থাকবে। সেইসাথে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার গতিতে ঝোড়ো বাতাস বইছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর থাকা সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। গভীর সাগরে নৌকা ও ট্রলারকে বিচরণ নিষেধ করা হয়েছে।