চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা ৮ দলের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এনসিপি প্রথমে ৩০০ আসনে এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে দুটি দলের সঙ্গে সংস্কারজোট গঠন করলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেই পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে দলটি।
এনসিপি নেতারা জানান, শরীফ ওসমান হাদীর হত্যাকাণ্ড এবং আধিপত্যবাদী শক্তির চক্রান্ত রুখতে এই বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা রক্ষা এবং দুর্নীতিবিরোধী লড়াই জারি রাখতেই এই সমঝোতা করা হয়েছে।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, “এটি কোনো আদর্শিক ঐক্য নয়, বরং একটি নির্বাচনী সমঝোতা। জুলাই সনদের সংস্কার বাস্তবায়ন এবং গণভোটের পক্ষে জনমত গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য। যেখানে এনসিপির প্রার্থী থাকবে না, সেখানে তারা সমঝোতা হওয়া অন্য প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করবে।”
দলের অভ্যন্তরে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তোষ ও পদত্যাগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে নাহিদ ইসলাম জানান, এটি একটি সামষ্টিক ও সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্ত। কোনো বড় সিদ্ধান্তে দ্বিমত থাকা স্বাভাবিক, তবে তারা সবাইকে বুঝিয়ে একসঙ্গে রাখার চেষ্টা করছেন ।
তবে এবি পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির জোটটি এই মুহূর্তে আর কার্যকর নেই বলে নিশ্চিত করেন নাহিদ ইসলাম।
আগামীকাল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এই সমঝোতার ভিত্তিতেই প্রার্থীরা মনোনয়ন দাখিল করবেন । একইসঙ্গে শরীফ ওসমান হাদি হত্যায় খুনিদের গ্রপ্তার ও নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা ৮ দলের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এনসিপি প্রথমে ৩০০ আসনে এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে দুটি দলের সঙ্গে সংস্কারজোট গঠন করলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেই পরিকল্পনা থেকে সরে এসেছে দলটি।
এনসিপি নেতারা জানান, শরীফ ওসমান হাদীর হত্যাকাণ্ড এবং আধিপত্যবাদী শক্তির চক্রান্ত রুখতে এই বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা রক্ষা এবং দুর্নীতিবিরোধী লড়াই জারি রাখতেই এই সমঝোতা করা হয়েছে।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, “এটি কোনো আদর্শিক ঐক্য নয়, বরং একটি নির্বাচনী সমঝোতা। জুলাই সনদের সংস্কার বাস্তবায়ন এবং গণভোটের পক্ষে জনমত গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য। যেখানে এনসিপির প্রার্থী থাকবে না, সেখানে তারা সমঝোতা হওয়া অন্য প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করবে।”
দলের অভ্যন্তরে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তোষ ও পদত্যাগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে নাহিদ ইসলাম জানান, এটি একটি সামষ্টিক ও সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্ত। কোনো বড় সিদ্ধান্তে দ্বিমত থাকা স্বাভাবিক, তবে তারা সবাইকে বুঝিয়ে একসঙ্গে রাখার চেষ্টা করছেন ।
তবে এবি পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির জোটটি এই মুহূর্তে আর কার্যকর নেই বলে নিশ্চিত করেন নাহিদ ইসলাম।
আগামীকাল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এই সমঝোতার ভিত্তিতেই প্রার্থীরা মনোনয়ন দাখিল করবেন । একইসঙ্গে শরীফ ওসমান হাদি হত্যায় খুনিদের গ্রপ্তার ও নির্বাচনের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।