চরচা ডেস্ক

আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলকে বোমা হামলা বন্ধের আহ্বান জানানো সত্ত্বেও গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাতে জানায়, শনিবারের হামলায় কমপক্ষে ৩৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে কিছু শিশুও রয়েছে। হামাস ট্রাম্পের যুদ্ধ বন্ধের পরিকল্পনায় সাড়া দিয়ে জিম্মিদের মুক্তি দিতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা করে। এরপর ট্রাম্প ইসরায়েলকে হামলা থামাতে বললেও সামরিক বাহিনী তাদের হামলা চালিয়ে যায়।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলি অভিযানে গাজায় ৬৭,০০০-এরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যার বেশিরভাগই নারী ও শিশু। ইসরায়েল পরিসংখ্যান জানিয়েছে, বর্তমানে ৪৮ জন হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে।
দুই বছর ধরে চলা এই সংঘাতের অবসানের জন্য ট্রাম্পের দেওয়া ২০-দফা শান্তি পরিকল্পনাটি হামাস নীতিগতভাবে মেনে নিয়েছে। এই পরিকল্পনায় যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির মতো মূল বিষয়গুলি রয়েছে।
ট্রাম্প তার 'ট্রুথ সোশ্যাল' প্ল্যাটফর্মে বলে, ইসরায়েল গাজার ভেতরে একটি "প্রাথমিক যুদ্ধ প্রত্যাহারের লাইন"-এ সম্মতি দিয়েছে। তিনি আরো বলে, "হামাস নিশ্চিত করলেই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে, অন্যথায় সব হিসাব-নিকাশ বাতিল হয়ে যাবে।"
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছে, পরিকল্পনার প্রথম ধাপে হামাসকে জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে এবং ইসরায়েলি বাহিনী এমনভাবে পুনর্বিন্যাস করা হবে যেন গাজার ভেতরের সমস্ত নিয়ন্ত্রক অঞ্চল ধরে রাখা যায়, দ্বিতীয় ধাপে গাজাকে নিরস্ত্রীকরণ করা হবে।
হামাসের এই অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠী প্যালেস্তাইন ইসলামিক জিহাদ। আগামী সপ্তাহে মিশরের কায়রোতে ইসরায়েল এবং হামাসের প্রতিনিধিদলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির আলোচনা শুরু হবে।
সূত্রঃ রয়টার্স

আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলকে বোমা হামলা বন্ধের আহ্বান জানানো সত্ত্বেও গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাতে জানায়, শনিবারের হামলায় কমপক্ষে ৩৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে কিছু শিশুও রয়েছে। হামাস ট্রাম্পের যুদ্ধ বন্ধের পরিকল্পনায় সাড়া দিয়ে জিম্মিদের মুক্তি দিতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা করে। এরপর ট্রাম্প ইসরায়েলকে হামলা থামাতে বললেও সামরিক বাহিনী তাদের হামলা চালিয়ে যায়।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলি অভিযানে গাজায় ৬৭,০০০-এরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যার বেশিরভাগই নারী ও শিশু। ইসরায়েল পরিসংখ্যান জানিয়েছে, বর্তমানে ৪৮ জন হামাসের হাতে জিম্মি রয়েছে।
দুই বছর ধরে চলা এই সংঘাতের অবসানের জন্য ট্রাম্পের দেওয়া ২০-দফা শান্তি পরিকল্পনাটি হামাস নীতিগতভাবে মেনে নিয়েছে। এই পরিকল্পনায় যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং জিম্মি ও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির মতো মূল বিষয়গুলি রয়েছে।
ট্রাম্প তার 'ট্রুথ সোশ্যাল' প্ল্যাটফর্মে বলে, ইসরায়েল গাজার ভেতরে একটি "প্রাথমিক যুদ্ধ প্রত্যাহারের লাইন"-এ সম্মতি দিয়েছে। তিনি আরো বলে, "হামাস নিশ্চিত করলেই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে, অন্যথায় সব হিসাব-নিকাশ বাতিল হয়ে যাবে।"
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছে, পরিকল্পনার প্রথম ধাপে হামাসকে জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে এবং ইসরায়েলি বাহিনী এমনভাবে পুনর্বিন্যাস করা হবে যেন গাজার ভেতরের সমস্ত নিয়ন্ত্রক অঞ্চল ধরে রাখা যায়, দ্বিতীয় ধাপে গাজাকে নিরস্ত্রীকরণ করা হবে।
হামাসের এই অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠী প্যালেস্তাইন ইসলামিক জিহাদ। আগামী সপ্তাহে মিশরের কায়রোতে ইসরায়েল এবং হামাসের প্রতিনিধিদলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির আলোচনা শুরু হবে।
সূত্রঃ রয়টার্স