চরচা প্রতিবেদক

বাংলাদেশে সাংবাদিক, সম্পাদক ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর সাম্প্রতিক হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা এই জোটের সদস্য হলো ব্রিটেন, জার্মানি, কানাডা, সুইজারল্যান্ডের মতো দেশগুলো।
আজ শুক্রবার ঢাকাস্থ কানাডা, সুইজারল্যান্ড ও জার্মানি হাইকমিশন তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য জানায়। এতে ১০টি দেশের পতাকা যুক্ত করা হয়।
এক যৌথ বিবৃতিতে তারা বলেন, এসব সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের ঘটনা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং এটি সরাসরি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও জনগণের জানার অধিকারকে আঘাত করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে কর্মরত সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় তারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের অংশীদার দেশগুলোর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিকরা যেন ভয়হীনভাবে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারেন, সে জন্য তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা শুধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর আক্রমণ নয়, বরং এটি আইনের শাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং একটি মুক্ত ও তথ্যভিত্তিক সমাজের ওপর সরাসরি হুমকি।
বিবৃতিতে হামলার ঘটনাগুলোর দ্রুত, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।

বাংলাদেশে সাংবাদিক, সম্পাদক ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর সাম্প্রতিক হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা এই জোটের সদস্য হলো ব্রিটেন, জার্মানি, কানাডা, সুইজারল্যান্ডের মতো দেশগুলো।
আজ শুক্রবার ঢাকাস্থ কানাডা, সুইজারল্যান্ড ও জার্মানি হাইকমিশন তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য জানায়। এতে ১০টি দেশের পতাকা যুক্ত করা হয়।
এক যৌথ বিবৃতিতে তারা বলেন, এসব সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের ঘটনা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং এটি সরাসরি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও জনগণের জানার অধিকারকে আঘাত করে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে কর্মরত সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় তারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের অংশীদার দেশগুলোর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছে।
মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিকরা যেন ভয়হীনভাবে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারেন, সে জন্য তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা শুধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর আক্রমণ নয়, বরং এটি আইনের শাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং একটি মুক্ত ও তথ্যভিত্তিক সমাজের ওপর সরাসরি হুমকি।
বিবৃতিতে হামলার ঘটনাগুলোর দ্রুত, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।