
ভারত জানিয়েছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার জন্য জরিমানা স্বরূপ পালটা শুল্ক হিসেবে মোট ৫০% শুল্ক দিতে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হওয়া পণ্যে।

প্রেসিডেন্ট সি’র সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে ট্রাম্প বলেন, “আমরা বিস্তারিতসহ একটি বিবৃতি প্রকাশ করব। তবে ০ থেকে ১০-এর স্কেলে যদি ১০ হয় সর্বোচ্চ, তাহলে এই বৈঠক ছিল ১২।”

ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসা করে তাকে ‘সবচেয়ে সুন্দর দেখতে মানুষ’ এবং ‘খুবই কড়া প্রকৃতির’ মানুষ বলে উল্লেখ করেন।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে প্রায় ৭৮৭ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে ৮০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডা থেকে আমদানিকৃত পণ্যের উপর শুল্ক আরও ১০ শতাংশ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, অন্টারিও রাজ্যের একটি ‘শুল্কবিরোধী’ বিজ্ঞাপনকে

ট্রাম্প বৃহস্পতিবার রাতে ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘‘এই অগ্রহণযোগ্য আচরণের কারণে, কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করা হলো।’’

প্রশ্নটা আসলে চীন জিতেছে কি না তা নয়। আসল প্রশ্ন হলো, আমেরিকা কি আবার সেই শক্তি ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে পারবে, যা একসময় তাকে বিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল সমাজে পরিণত করেছিল?