ইসলামী বিপ্লব চত্বরে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে একটি প্রাচীন পারস্য রাজা রোমান সম্রাটের সম্মান গ্রহণ করছেন। ইরানের এই প্রাচীন ইতিহাস উদযাপন আগে শাহের শাসনকালকে মনে করাত এবং বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে ইরানে এটি নিষিদ্ধ ছিল। একজন চিকিৎসক বলেন, “পুরনো গল্প আর কাজ করছে না।”
এক সময়ের মজলুম জনগোষ্ঠীর জালিম হয়ে যাওয়ার বহু উদাহরণ আছে। সাতচল্লিশের আগে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানেরা ছিল সংখ্যালঘু মজলুম। দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানে সেই মুসলমানেরাই জুলুমবাজ হয়ে ওঠে।
প্রতিটি জেন জি আন্দোলনের তাৎক্ষণিক কারণ ভিন্ন। নেপালে কারণ ছিল হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করা। মাদাগাস্কারে কারণ ছিল পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যর্থতা।
আহমদ ছফার পর্যবেক্ষণ বনাম বর্তমান
জন্মের পর থেকেই বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্রটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আসলে এক দুষ্টচক্রের মধ্যে ঘুরপাক খেয়ে যাচ্ছে কেবল। এই ঘুরপাকের শেষের কোনো শুরু আর দেখা যাচ্ছে না আদতে। ফলে এই লেখার শিরোনামে করা প্রশ্নের উত্তর জনসাধারণে খুঁজলে হয়তো একটি উত্তরই মিলবে। সেটি হলো—বিপথে!