
বিএনপি–এনসিপি জোট কী হবে? গণভোট ও নির্বাচন নিয়ে এনসিপি কী ভাবছে? এসব নিয়ে আলোচনা করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), রাষ্ট্র সংষ্কার আন্দোলন ও আপ বাংলাদেশের উদ্যোগে আগামীকাল বিকেল নাগাদ জোটটি আত্মপ্রকাশ করবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গড়ে ওঠা ও এর পরবর্তী পর্যায়ে রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিভিন্ন এজেন্ডায় এ দলগুলোর মধ্যে নৈকট্য ছিল ও আছে।

পাটওয়ারী বলেন, “মনোনয়ন ফরমের মূল্য আমরা সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা রেখেছি। কেউ চাইলে এর চেয়ে বেশি দিতে পারেন।"

গণভোট করবেন কি না জানতে চাইলে পাটওয়ারী বলেন, “এখন গণভোট নিয়ে বিএনপি এবং জামায়াত মুখোমুখি অবস্থানে আছে। আমরা দুই দলের কাছে আহ্বান রাখব যে, আপনাদের এই ধরনের যুদ্ধ নির্বাচনকে ব্যহত করবে, নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

নির্ধারিত সময়ে প্রতীক বেছে না নিয়ে বিধি সংশোধন করে শাপলা প্রতীকের দাবি তোলে এনসিপি। ইসির তরফে বরাবরই বলা হচ্ছিল, প্রতীক তালিকায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়।

নাসীরুদ্দীন দাবি করেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া বিল আকারে জনগণের সামনে উপস্থাপন করতে হবে এবং আইন উপদেষ্টার উপরে জনগণের কোনো আস্থা নেই।

নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে এনসিপির দাবির বিষয়ে আখতার আহমেদ বলেন, “এই বিষয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই। রাজনৈতিক বিষয় কমিশনের এখতিয়ারের বাইরে।”

গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর হয়।

“একটা ব্যবসায়িক গোষ্ঠী যাদের নিজস্ব পত্রিকা এবং টিভি চ্যানেল রয়েছে ওই জায়গাতে যারা সুস্থ সাংবাদিকতা করতে চাচ্ছেন তারাও অপসাংবাদিকতার শিকার হচ্ছেন।”

“একটা ব্যবসায়িক গোষ্ঠী যাদের নিজস্ব পত্রিকা এবং টিভি চ্যানেল রয়েছে ওই জায়গাতে যারা সুস্থ সাংবাদিকতা করতে চাচ্ছেন তারাও অপসাংবাদিকতার শিকার হচ্ছেন।”

“জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জনগণের যে সার্বভৌম ক্ষমতা সেটার একমাত্র বৈধতা মুহাম্মদ ইউনূসেরই আছে। সেটা প্রেসিডেন্ট চুপ্পুর নাই। ফলে সাংবিধানিক আদেশ যেটা সংবিধান বহির্ভূত হিসেবে দেওয়া লাগবে সেটা কোনভাবেই প্রেসিডেন্ট চুপ্পু দিতে পারবে না।”

“জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জনগণের যে সার্বভৌম ক্ষমতা সেটার একমাত্র বৈধতা মুহাম্মদ ইউনূসেরই আছে। সেটা প্রেসিডেন্ট চুপ্পুর নাই। ফলে সাংবিধানিক আদেশ যেটা সংবিধান বহির্ভূত হিসেবে দেওয়া লাগবে সেটা কোনভাবেই প্রেসিডেন্ট চুপ্পু দিতে পারবে না।”

নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমাদের যদি প্রতীক না থাকে তাহলে তো আমাদের পক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হবে না। আর অন্য কোনো প্রতীক তো আমরা নেব না, সেটা আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, শাপলা কেন আমরা পাব না তার আইনি, সাংবিধানিক ব্যাখ্যা আমাদের দিলে তখন আমরা অন্য প্রতীকের বিষয়ে বিবেচনা করব।”

নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমাদের যদি প্রতীক না থাকে তাহলে তো আমাদের পক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হবে না। আর অন্য কোনো প্রতীক তো আমরা নেব না, সেটা আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, শাপলা কেন আমরা পাব না তার আইনি, সাংবিধানিক ব্যাখ্যা আমাদের দিলে তখন আমরা অন্য প্রতীকের বিষয়ে বিবেচনা করব।”