
পুলিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে কি সমন্বয় নেই? ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় আছেন। হামলাকারীকে শনাক্ত করা গেছে বলে জানিয়েছে ডিএমপি। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আবার হামলাকারীকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করেছে। এ পুরস্কার ঘোষণা কি দায়িত্ব এড়াতে?

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ওসমান হাদির মস্তিষ্ক মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যেহেতু অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে, সেহেতু এখন কনজারভেটিভভাবেই ম্যানেজ করতে হবে। তার কিডনির কার্যক্ষমতা ফেরত এসেছে। তবে সার্বিকভাবে তার অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।’

ওসমান হাদির সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিতে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “তার সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিতে সবাই চেষ্টা করছে। তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় যদি দেশের বাইরে পাঠাতে হয়, যেখানে পাঠানোর প্রয়োজন হবে সরকার সেখানেই তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।”

শুক্রবার দুপুর ২টা ২১ মিনিটে রাজধানীর পল্টন এলাকার বক্স কালভার্ট রোডে হামলার শিকার হন ওসমান হাদি। গতবছর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সরব উপস্থিতি এবং পরে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন কর্মসূচি ও বক্তব্যের কারণে পরিচিত পান হাদি।

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় পরিবারের সিদ্ধান্তের পর তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নেওয়া হচ্ছে ওই হাসপাতালে।

মিছিলে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। বিক্ষোভকারীরা হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

বিকাল পাঁচটার দিকে অস্ত্রোপচারের জন্য হাদিকে নিউরোসার্জরি বিভাগের অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। এর আগে তার সিটি স্ক্যান করে মাথায় গুলি থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হন চিকিৎসকরা।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনার তীব্র ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, একটি মহল নির্বাচন চায় না। এই গুলির ঘটনা তারই প্রমাণ।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সহকর্মীরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। চিকিৎসকরা জানান, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সহকর্মীরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। চিকিৎসকরা জানান, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

হাদির সহকর্মী মিসবাহ বলেন, “বেলা আড়াইটার দিকে মতিঝিল থানাধীন বিজয়নগর কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় করে যাওয়ার সময় অজ্ঞাত দুইজন মোটর সাইকেলে এসে ওসমান হাদিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে আমরা তাদের দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসি। চিকিৎসক জানিয়েছেন তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।”

হাদির সহকর্মী মিসবাহ বলেন, “বেলা আড়াইটার দিকে মতিঝিল থানাধীন বিজয়নগর কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় করে যাওয়ার সময় অজ্ঞাত দুইজন মোটর সাইকেলে এসে ওসমান হাদিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে আমরা তাদের দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসি। চিকিৎসক জানিয়েছেন তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।”

স্থানীয়রা গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহতের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

স্থানীয়রা গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহতের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।