
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, চলতি আমন মৌসুমে মোট ৭ লাখ খাদ্যশস্য অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সংগ্রহ করা হবে।

চিয়া সিড সালভিয়া হিস্পানিকা উদ্ভিদ থেকে আসে এবং এতে প্রচুর দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এটি নিজের ওজনের প্রায় ১০–১২ গুণ পানি শোষণ করে জেলির মতো আকার নেয়। এই জেলি স্তরকে বলা হয় মিউসিলেজ, যা হজমপ্রক্রিয়ায় সহায়ক হলেও বেশি পরিমাণে খেলে পেট ভার, গ্যাস বা গিলতে অসুবিধা হতে পারে।

কোনো ডায়েটই ম্যাজিক নয়। এটি একধরনের স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার অংশ। তাই শরীরের প্রয়োজন বুঝে, স্থানীয় উপাদান ব্যবহার করে নিজের জন্য উপযুক্ত ডায়েট বেছে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

রেস্তোরাঁর উকিলরা স্যান্ডউইচের শত সংজ্ঞা দেখালেও, আদালতের মতে তাদের এই দাবি অযৌক্তিক হিসাবে প্রমাণিত হয়।

মহীয়সী সেই কুক রেস্তোরাঁ মালিককে বললেন, তার ব্লু রিবন চাই না। বরং খাবারটার নাম দেওয়া হোক ‘কডোন ব্লু’। হলোও তাই।

নবাব ওয়াজিদ আলি শাহ কলকাতায় বসবাস শুরু করেন ১৮৫৭ সাল থেকে। আর মুঘলরা ঢাকায় আসেন তারও বহু আগে। তাহলে ঢাকায় কী বিরিয়ানি আগে এসেছে?

২০০৩ সালে এক গবেষণা অনেককে চমকে দিয়েছিল। ওই গবেষণা মতে, সারা দুনিয়ার দেড় কোটির বেশি মানুষ নাকি মোঙ্গল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা দুর্ধর্ষ চেঙ্গিস খানের বংশধর!

ঢাকার উত্তরখান এলাকায় তৈরি করা হয়েছে এমন এক বাড়ি যা বন্যা হলে ভেসে থাকবে, খাদ্যও উৎপাদন করবে। এই বাড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত ইট সাধারণ ইটের চেয়ে বহু গুণ বেশি মজবুত ও সাশ্রয়ী। এ নিয়ে একটি ভিডিও প্রতিবেদন তৈরি করেছিল চরচা। তখন থেকেই দর্শক নানা প্রশ্ন করা শুরু করেন।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো চিনি না খাওয়া বা যতটা সম্ভব কম খাওয়া। ওজন কমাতে হলে চিনি নিয়ে রীতিমতো কড়াকড়ি থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীদেরকেও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় চিনি । বাজারে বিভিন্ন পণ্যের মোড়কে দেখা যায় লেখা রয়েছে ‘সুগার ফ্রি’ বা ‘নো অ্যাডেড সুগার’।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো চিনি না খাওয়া বা যতটা সম্ভব কম খাওয়া। ওজন কমাতে হলে চিনি নিয়ে রীতিমতো কড়াকড়ি থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীদেরকেও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় চিনি । বাজারে বিভিন্ন পণ্যের মোড়কে দেখা যায় লেখা রয়েছে ‘সুগার ফ্রি’ বা ‘নো অ্যাডেড সুগার’।

ঢাকার উত্তরখান এলাকায় তৈরি করা হয়েছে এমন এক বাড়ি যা বন্যা হলে ভেসে থাকবে, খাদ্যও উৎপাদন করবে। এমন একটি বাড়ি করতে আকার ভেদে খরচ হবে ৫ থেকে ২৫ লাখ টাকা।

ঢাকার উত্তরখান এলাকায় তৈরি করা হয়েছে এমন এক বাড়ি যা বন্যা হলে ভেসে থাকবে, খাদ্যও উৎপাদন করবে। এমন একটি বাড়ি করতে আকার ভেদে খরচ হবে ৫ থেকে ২৫ লাখ টাকা।