চরচা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো ও দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে একদল জনতা। এ ঘটনায় তীব্রভাবে লজ্জিত ও দুঃখিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে এসব লেখেন তিনি।
শফিকুল আলম লেখেন, ‘‘গত রাতে দ্য ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর আমার সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্যের জন্য উৎকণ্ঠিত, কান্নাভেজা ফোন পেয়েছিলাম। আমার সব বন্ধুদের কাছে আমি গভীরভাবে দুঃখিত, আমি তোমাদের ব্যর্থ করেছি। সহায়তার ব্যবস্থা করার জন্য সঠিক জায়গায় অসংখ্য ফোন করেছিলাম, কিন্তু তা সময়মতো পৌঁছায়নি।’’
প্রেস সচিব আরও বলেন, “শেষ পর্যন্ত ভোর ৫টায় ঘুমোতে গিয়েছিলাম, তখন জানতে পেরেছি ডেইলি স্টারের ভেতরে আটকে পড়া সব সাংবাদিককে উদ্ধার করা হয়েছে এবং তারা নিরাপদ। তবে ততক্ষণে দুটি পত্রিকাই দেশের গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘবদ্ধ হামলা ও অগ্নিসংযোগের একটির সাক্ষী হয়ে গেছে এবং তা সহ্য করতে হয়েছে।”
শফিকুল আলম পোস্টে লেখেন, “কোন ভাষায় তোমাদের সান্ত্বনা দেব, আমি জানি না। একজন সাবেক সাংবাদিক হিসেবে শুধু এটুকুই বলতে পারি, আমি দুঃখিত। লজ্জায় ইচ্ছে হচ্ছে আমি যদি মাটি খুঁড়ে নিজেকে পুঁতে ফেলতে পারতাম!”

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো ও দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে একদল জনতা। এ ঘটনায় তীব্রভাবে লজ্জিত ও দুঃখিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে এসব লেখেন তিনি।
শফিকুল আলম লেখেন, ‘‘গত রাতে দ্য ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর আমার সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্যের জন্য উৎকণ্ঠিত, কান্নাভেজা ফোন পেয়েছিলাম। আমার সব বন্ধুদের কাছে আমি গভীরভাবে দুঃখিত, আমি তোমাদের ব্যর্থ করেছি। সহায়তার ব্যবস্থা করার জন্য সঠিক জায়গায় অসংখ্য ফোন করেছিলাম, কিন্তু তা সময়মতো পৌঁছায়নি।’’
প্রেস সচিব আরও বলেন, “শেষ পর্যন্ত ভোর ৫টায় ঘুমোতে গিয়েছিলাম, তখন জানতে পেরেছি ডেইলি স্টারের ভেতরে আটকে পড়া সব সাংবাদিককে উদ্ধার করা হয়েছে এবং তারা নিরাপদ। তবে ততক্ষণে দুটি পত্রিকাই দেশের গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘবদ্ধ হামলা ও অগ্নিসংযোগের একটির সাক্ষী হয়ে গেছে এবং তা সহ্য করতে হয়েছে।”
শফিকুল আলম পোস্টে লেখেন, “কোন ভাষায় তোমাদের সান্ত্বনা দেব, আমি জানি না। একজন সাবেক সাংবাদিক হিসেবে শুধু এটুকুই বলতে পারি, আমি দুঃখিত। লজ্জায় ইচ্ছে হচ্ছে আমি যদি মাটি খুঁড়ে নিজেকে পুঁতে ফেলতে পারতাম!”