ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় একটি প্রাচীন মাজার ভাঙচুর করে ভেতরে মল-মূত্র নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গৌরীপুর উপজেলার টেঙ্গাপাড়া গ্রামে অবস্থিত কয়েক শ বছরের পুরনো শাহজাহান উদ্দিন (র.) আউলিয়ার মাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আজ শুক্রবার ভোরে মাজারে গিয়ে ভক্তরা দেখতে পান, মূল অংশের বাউন্ডারি ভেঙে ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি মাজারের ভেতর ও আশপাশে মানুষের মল-মূত্র ও গোবর ছড়িয়ে রাখা হয়েছে।
ঘটনাটি জানাজানি হলে মাজারে শত শত মানুষ জড়ো হন। তারা এই ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
মাজারের খাদেম মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রায় ৪০ বছর ধরে তিনি এখানে দায়িত্ব পালন করছেন, এর আগে এমন ঘটনা ঘটেনি। তিনি জানান, মোগল আমলে এ মাজার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক ভক্ত এখানে আসেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জুয়েল মিয়া জানান, খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে মাজারের বাউন্ডারি সম্পূর্ণ ভাঙচুর অবস্থায় দেখতে পান। বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
গৌরীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান বলেন, “পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। মাজারের একাংশ ভাঙচুর করা হয়েছে এবং পলিথিনে ভরে মল-মূত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি।”
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে প্রায় শখানেক মাজারে হামলা হয়েছে। ২০২৪ সালের নভেম্বর–ডিসেম্বরে বিভিন্ন এলাকায় অনুষ্ঠেয় বাউল অনুষ্ঠান, পালাগানের আসর পণ্ড হয়েছে।

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় একটি প্রাচীন মাজার ভাঙচুর করে ভেতরে মল-মূত্র নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গৌরীপুর উপজেলার টেঙ্গাপাড়া গ্রামে অবস্থিত কয়েক শ বছরের পুরনো শাহজাহান উদ্দিন (র.) আউলিয়ার মাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আজ শুক্রবার ভোরে মাজারে গিয়ে ভক্তরা দেখতে পান, মূল অংশের বাউন্ডারি ভেঙে ফেলা হয়েছে। পাশাপাশি মাজারের ভেতর ও আশপাশে মানুষের মল-মূত্র ও গোবর ছড়িয়ে রাখা হয়েছে।
ঘটনাটি জানাজানি হলে মাজারে শত শত মানুষ জড়ো হন। তারা এই ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
মাজারের খাদেম মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রায় ৪০ বছর ধরে তিনি এখানে দায়িত্ব পালন করছেন, এর আগে এমন ঘটনা ঘটেনি। তিনি জানান, মোগল আমলে এ মাজার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক ভক্ত এখানে আসেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জুয়েল মিয়া জানান, খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে মাজারের বাউন্ডারি সম্পূর্ণ ভাঙচুর অবস্থায় দেখতে পান। বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
গৌরীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান বলেন, “পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। মাজারের একাংশ ভাঙচুর করা হয়েছে এবং পলিথিনে ভরে মল-মূত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি।”
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর থেকে প্রায় শখানেক মাজারে হামলা হয়েছে। ২০২৪ সালের নভেম্বর–ডিসেম্বরে বিভিন্ন এলাকায় অনুষ্ঠেয় বাউল অনুষ্ঠান, পালাগানের আসর পণ্ড হয়েছে।