চরচা সম্পাদক সোহরাব হাসানের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎকারে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
নির্বাচনের পরিবেশ, অন্তর্বর্তী সরকার, বিচার বিভাগ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা, সংখ্যালঘু পরিস্থিতি নিয়ে চরচা সম্পাদক সোহরাব হাসানের সঙ্গে কথা বলেছেন আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
ডিসমিসল্যাব বলছে, গত ২২ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে একটি নির্দিষ্ট ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর প্রতি সহিংসতা ও হত্যার উসকানি ও সরাসরি বিদ্বেষ ছড়ানো অন্তত ৩৯টি পোস্ট পেয়েছে তারা।
এক সময়ের মজলুম জনগোষ্ঠীর জালিম হয়ে যাওয়ার বহু উদাহরণ আছে। সাতচল্লিশের আগে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমানেরা ছিল সংখ্যালঘু মজলুম। দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানে সেই মুসলমানেরাই জুলুমবাজ হয়ে ওঠে।
“ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার পর এসে দেখলাম বাসাবাড়ি, মঠ, মন্দির, ভাঙচুর হয়েছে-এ ধরনের পরিবেশে পরিস্থিতি যেন না হয় সে বিষয়ে সিইসির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। সিইসি নিশ্চয়তা দিয়েছেন এবার কেউ আপনাদের অত্যাচার করতে পারবে না। আমরা শক্তভাবে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, একদিকে সরকার পূজা উদযাপনের নানা উদ্যোগের কথা বলছে, অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিমা ও মন্দির ভাংচুরের ঘটনা ঘটছে।