এই নীতির সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে পাকিস্তান, বাংলাদেশ, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের ওপর। এসব দেশ থেকে আসা বিপুল সংখ্যক মুসলিম নাগরিক যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
জনসমক্ষে বোরকা নিষিদ্ধের দাবির অংশ হিসেবে পলিন পার্লামেন্টে অসম্মানজনকভাবে বোরকা পরে প্রবেশ করেন, যা দেশজুড়ে ও সংসদে তীব্র সমালোচনার জন্ম দেয়।
সৌদি সরকারের ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে সেবার সম্প্রসারণ করা হচ্ছে।
মূলত মুসলিম নারীদের বোরকা ও নিকাবের ব্যবহার লক্ষ্য করে বিলটি পার্লামেন্টে তোলা হয়েছিল। গতকাল শুক্রবার পাস হওয়া বিলটিতে জনসমক্ষে নিকাব ও বোরকার পরার জন্য ২০০ থেকে ৪ হাজার ইউরো জরিমানা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কাউকে তা পরতে বাধ্য করলে সর্বোচ্চ তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
আল জাজিরার প্রতিবেদন
কিষাণগঞ্জের তরুণ মুখতার আলমের কথাতেই যেন সেই বাস্তবতার প্রতিফলন। তিনি বলেন, ‘যখনই কেউ বলে আমরা বাংলাদেশি, তখনই প্রমাণ দিতে হয় যে আমরা ভারতীয়। এই কথাগুলো একটা রোগের মতো, একটা ভূতের মতো আমাদের মাথায় ঘুরে বেড়ায়।’