
রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় আবারও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ১৪ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডে এ কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ১।

গত ২১ নভেম্বর বাংলাদেশে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এরপর কয়েক দফায় আফটার শকও অনুভূত হয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর ভোরে আরেকটি হালকা ভূমিকম্পও হয়েছে। এগুলো ছিল সতর্ক সংকেত, কিন্তু এর প্রতিক্রিয়ায় কি ঘটতে পারে সে বিষয়ে প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ।

ভূমিকম্পের আগাম প্রস্তুতি, ভূমিকম্পের পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা, দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের পরিকল্পনা নিয়ে চরচা-র সাথে আলাপ করেছেন স্থপতি ও নগরবিদ ইকবাল হাবিব।

ভূমিকম্পের আগাম প্রস্তুতি, ভূমিকম্পের পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা, দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের পরিকল্পনা নিয়ে চরচা-র সাথে আলাপ করেছেন স্থপতি ও নগরবিদ ইকবাল হাবিব।

ভূমিকম্পের আগাম প্রস্তুতি, ভূমিকম্পের পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা, দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের পরিকল্পনা নিয়ে চরচা-র সাথে আলাপ করেছেন স্থপতি ও নগরবিদ ইকবাল হাবিব।

জানুয়ারিতে ১ হাজার ৩৫৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার ইউনিট ৬ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। এতে টোকিও অঞ্চল এককভাবে ২ শতাংশ অতিরিক্ত বিদ্যুৎ পাবে, যা জাপানের বাড়তে থাকা বিদ্যুৎচাহিদা মেটাতে ভূমিকা রাখবে।

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

তিনি জানান, ফার্মগেট ও বিজয় সরণি এলাকায় বিয়ারিং প্যাডগুলো আলাদাভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে।

ভূমিকম্প নিয়ে অতিরিক্ত ভয় হলো- সিসমোফোবিয়া। সঠিক তথ্য, প্রস্তুতি এবং শান্ত থাকার সহজ কৌশল-এগুলো অভ্যাস করলে এই ভীতি ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে। যারা ভূমিকম্প নিয়ে দুশ্চিন্তা বা টেনশনে থাকেন, তাদের জন্য বিষয়গুলো উপকারী হতে পারে।

ভূমিকম্প নিয়ে অতিরিক্ত ভয় হলো- সিসমোফোবিয়া। সঠিক তথ্য, প্রস্তুতি এবং শান্ত থাকার সহজ কৌশল-এগুলো অভ্যাস করলে এই ভীতি ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে। যারা ভূমিকম্প নিয়ে দুশ্চিন্তা বা টেনশনে থাকেন, তাদের জন্য বিষয়গুলো উপকারী হতে পারে।

মানচিত্র থেকে জানা যায়, ভারতের ৬১ ভাগ এলাকা ভূমিকম্পপ্রবণ। ইন্ডিয়ান-ইউরেসিয়া পাতের মধ্যে সংঘর্ষ এবং পাত সরে যাওয়ার কারণে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বেড়েছে। তালিকায় রয়েছে উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশের কিছু এলাকা।

মানচিত্র থেকে জানা যায়, ভারতের ৬১ ভাগ এলাকা ভূমিকম্পপ্রবণ। ইন্ডিয়ান-ইউরেসিয়া পাতের মধ্যে সংঘর্ষ এবং পাত সরে যাওয়ার কারণে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বেড়েছে। তালিকায় রয়েছে উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশের কিছু এলাকা।

গবেষকদের মতে, প্লেট চলাচলের সবচেয়ে বড় কারণ হলো স্ল্যাব পুল, কারণ যেসব প্লেটের বড় অংশ নিচে ডুবে যাচ্ছে, সেগুলোই সবচেয়ে দ্রুতগতিতে নড়ে। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় রিজ পুশকেও প্লেট চলাচলের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

গবেষকদের মতে, প্লেট চলাচলের সবচেয়ে বড় কারণ হলো স্ল্যাব পুল, কারণ যেসব প্লেটের বড় অংশ নিচে ডুবে যাচ্ছে, সেগুলোই সবচেয়ে দ্রুতগতিতে নড়ে। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় রিজ পুশকেও প্লেট চলাচলের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।