
মুক্তিযুদ্ধের জনজীবনের যুদ্ধ নিয়ে চরচার সঙ্গে আলোচনা করেছেন লেখক ও গবেষক আফসান চৌধুরী।

২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে জীবন বাজি রেখে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন দেশের সাংবাদিকরা—বিশেষ করে ফটোসাংবাদিকরা। তাদের ক্যামেরায় মূর্ত হয়েছে ইতিহাসের একটি জ্বলজ্বলে অধ্যায়।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের একাধিক পরিসর ও বিবিধতা ছিল, কিন্তু ইতিহা চর্চা যেহেতু প্রাতিষ্ঠানিক, তাই সমাজের ইতিহাস জানা হয়ে ওঠেনি। আমাদের ইতিহাসচর্চায় কেবল প্রাতিষ্ঠানিকতার পদচিহ্ন, সমাজের ইতিহাস দুর্বলভাবে উপস্থিত। মুক্তিযুদ্ধে নারীর বহুমাত্রিক অবদান উঠে আসেনি রাষ্ট্রে বা প্রতিষ্ঠানের আলোচনায়।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ। তখন দিলীপ কুমার দাসের বয়স পাঁচ বছর। সে বয়সেই তিনি সাক্ষী হয়েছেন ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস হত্যাকাণ্ডের। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ অভিযান চালায়। প্রথম দিকেই তার শিকার হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল।

ইসলামী বিপ্লব চত্বরে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে একটি প্রাচীন পারস্য রাজা রোমান সম্রাটের সম্মান গ্রহণ করছেন। ইরানের এই প্রাচীন ইতিহাস উদযাপন আগে শাহের শাসনকালকে মনে করাত এবং বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে ইরানে এটি নিষিদ্ধ ছিল। একজন চিকিৎসক বলেন, “পুরনো গল্প আর কাজ করছে না।”

শিঙাড়ার জন্ম, নাম নিয়ে মতান্তর থাকলেও ভারতীয় উপমহাদেশে আসার পর এর স্বাদ আর উপকরণে যে আমূল পরিবর্তন এসেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর পুরো উপমহাদেশ এর স্বাদে মেতে আছে, বহু দিন ধরে।

সোভিয়েত যুগে কাজাখাস্তানে পশ্চিমা সঙ্গীত ছিল নিষিদ্ধ। তবুও রিল-টু-রিল টেপ রেকর্ডারের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল মাইকেল জ্যাকসন, বব মার্লের গান। আলমাটির আন্দ্রেই ক্লিমেঙ্কোর ছোট্ট মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে সেই সংস্কৃতির ইতিহাসের ২০০-র বেশি টেপ রেকর্ডার।

ধর্মেন্দ্রকে দর্শক ভালোবাসত কারণ তিনি সেই যুগের ভারতীয় যুবকের প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন। সৎ, পরিশ্রমী, পরিবারের জন্য সর্বস্ব বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত, কিন্তু নিজের মর্যাদা নিয়ে আপসহীন। এই ইমেজ ভারতীয় সামাজিক বাস্তবতার সঙ্গে গভীরভাবে মিলে যায়।

ইতিহাস আমাদের বারবার সুযোগ দিয়েছে– ১৯৭১, ১৯৭৫, ১৯৯০, ২০০৭ এবং শেষবার ২০২৪ সালে। আমরা বারবার ভুল করেছি। শিক্ষা নিইনি। আমাদের কবর আমরা নিজেরাই খুঁড়ে চলেছি।

ইতিহাস আমাদের বারবার সুযোগ দিয়েছে– ১৯৭১, ১৯৭৫, ১৯৯০, ২০০৭ এবং শেষবার ২০২৪ সালে। আমরা বারবার ভুল করেছি। শিক্ষা নিইনি। আমাদের কবর আমরা নিজেরাই খুঁড়ে চলেছি।

প্রদর্শনীতে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগের সেই বিশাল উল্কাপাতের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে, যা পৃথিবীর অধিকাংশ প্রাণীকুলকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। তৈরি করেছিল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের উত্থানের মঞ্চ এবং শেষ পর্যন্ত মানুষের আবির্ভাব সম্ভব করেছিল।

প্রদর্শনীতে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগের সেই বিশাল উল্কাপাতের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে, যা পৃথিবীর অধিকাংশ প্রাণীকুলকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। তৈরি করেছিল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের উত্থানের মঞ্চ এবং শেষ পর্যন্ত মানুষের আবির্ভাব সম্ভব করেছিল।

ইতিহাসের এই দিনটি সেজন্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় হিসেবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস নামে পরিচিতি পায়

ইতিহাসের এই দিনটি সেজন্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় হিসেবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস নামে পরিচিতি পায়