চরচা ডেস্ক

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। বৈঠকে সংশোধিত মার্কিন শান্তি পরিকল্পনার চারটি অংশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মস্কোতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন।
বৈঠকের পর রুশ প্রেসিডেন্টের শীর্ষ সহকারী ইউরি উশাকভ জানান, “এখনও কোনো সমঝোতায় পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। অনেক কাজ বাকি আছে।”
তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা ‘গঠনমূলক’ ছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু প্রস্তাবে পুতিন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। রাশিয়া ইউক্রেনের দখল করা অঞ্চলগুলো ছাড়তে রাজি নয় এবং ইউক্রেনে কোনো ইউরোপীয় শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোরও বিরোধিতা করছে।
আমেরিকার খসড়া প্রস্তাবগুলোর কিছু কিছু মোটামুটি গ্রহণযোগ্য মনে হলেও তা নিয়ে আরও আলোচনা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন উশাকভ।
উশাকভ বলেন, পুতিন বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংকেত এবং ট্রাম্পের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন, তবে আলোচনার বিস্তারিত উভয় পক্ষই গণমাধ্যমকে জানাবে না বলে সম্মত হয়েছে। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ও ট্রাম্পের মধ্যে কোনো বৈঠকও আপাতত পরিকল্পনায় নেই।
এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে বলেন, “প্রায় চার বছর ধরে চলা এই যুদ্ধ শেষ করা সহজ নয়। আমাদের লোকজন এখন রাশিয়ায় রয়েছে। চেষ্টা চলছে, কিন্তু পরিস্থিতি খুব জটিল।”
আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, সবকিছু নির্ভর করছে মস্কোর আলোচনার ওপর। তবে যুক্তরাষ্ট্র শান্তি-প্রক্রিয়ায় আগ্রহ হারাতে পারে বলেও তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
সম্প্রতি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে প্রস্তাবটি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউক্রেন ও ইউরোপীয় দেশগুলো।
কিন্তু এই পরিকল্পনাটি শান্তি প্রক্রিয়ার ভিত্তি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এরপর গত রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে একটি সংশোধিত পরিকল্পনা নিয়ে উচ্চপর্যায়ের ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে ওয়াশিংটন।
আলোচনার পর এক বিবৃতিতে পরে ট্রাম্প জানান, আলোচনায় অল্প কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত রয়েছে। তিনি তার বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফকে মস্কোয় পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের নির্দেশ দিয়েছেন।

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। বৈঠকে সংশোধিত মার্কিন শান্তি পরিকল্পনার চারটি অংশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মস্কোতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন।
বৈঠকের পর রুশ প্রেসিডেন্টের শীর্ষ সহকারী ইউরি উশাকভ জানান, “এখনও কোনো সমঝোতায় পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। অনেক কাজ বাকি আছে।”
তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা ‘গঠনমূলক’ ছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু প্রস্তাবে পুতিন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। রাশিয়া ইউক্রেনের দখল করা অঞ্চলগুলো ছাড়তে রাজি নয় এবং ইউক্রেনে কোনো ইউরোপীয় শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোরও বিরোধিতা করছে।
আমেরিকার খসড়া প্রস্তাবগুলোর কিছু কিছু মোটামুটি গ্রহণযোগ্য মনে হলেও তা নিয়ে আরও আলোচনা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন উশাকভ।
উশাকভ বলেন, পুতিন বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংকেত এবং ট্রাম্পের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন, তবে আলোচনার বিস্তারিত উভয় পক্ষই গণমাধ্যমকে জানাবে না বলে সম্মত হয়েছে। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ও ট্রাম্পের মধ্যে কোনো বৈঠকও আপাতত পরিকল্পনায় নেই।
এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে বলেন, “প্রায় চার বছর ধরে চলা এই যুদ্ধ শেষ করা সহজ নয়। আমাদের লোকজন এখন রাশিয়ায় রয়েছে। চেষ্টা চলছে, কিন্তু পরিস্থিতি খুব জটিল।”
আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, সবকিছু নির্ভর করছে মস্কোর আলোচনার ওপর। তবে যুক্তরাষ্ট্র শান্তি-প্রক্রিয়ায় আগ্রহ হারাতে পারে বলেও তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
সম্প্রতি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে প্রস্তাবটি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউক্রেন ও ইউরোপীয় দেশগুলো।
কিন্তু এই পরিকল্পনাটি শান্তি প্রক্রিয়ার ভিত্তি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এরপর গত রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে একটি সংশোধিত পরিকল্পনা নিয়ে উচ্চপর্যায়ের ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে ওয়াশিংটন।
আলোচনার পর এক বিবৃতিতে পরে ট্রাম্প জানান, আলোচনায় অল্প কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত রয়েছে। তিনি তার বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফকে মস্কোয় পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের নির্দেশ দিয়েছেন।