চরচা প্রতিবেদক

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও টেকসই সংরক্ষণ নিশ্চিতে আজ শনিবার থেকে শুরু হয়েছে জাটকা আহরণে আট মাসের নিষেধাজ্ঞা। আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যক্রম।
আজ শনিবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞার আওতায় ২৫ সেন্টিমিটারের কম দৈর্ঘ্যের ইলিশ (জাটকা) আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয় ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।
বিজ্ঞপ্তি আরও বলা হয়, গত ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশব্যাপী ‘ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান–২০২৫’ পরিচালিত হয়। ওই সময়ে প্রজননক্ষম ইলিশ রক্ষায় মাছ ধরা বন্ধ রাখা হয়, যাতে ডিমওয়ালা ইলিশ থেকে উৎপন্ন পোনা নিরাপদে বেড়ে উঠতে পারে। বর্তমানে সেই পোনাগুলো দেশের উপকূলীয় নদী ও মোহনাগুলোতে বিচরণ করছে।
মৎস্য অধিদপ্তর জানায়, এসব পোনা নির্বিঘ্নে বেড়ে উঠতে পারলে ভবিষ্যতে ইলিশের উৎপাদন আরও বাড়বে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞা না মানলে অনধিক ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, অথবা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা, কিংবা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা কার্যকরে মৎস্য অধিদপ্তরের পাশাপাশি জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, র্যাব ও স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও টেকসই সংরক্ষণ নিশ্চিতে আজ শনিবার থেকে শুরু হয়েছে জাটকা আহরণে আট মাসের নিষেধাজ্ঞা। আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যক্রম।
আজ শনিবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞার আওতায় ২৫ সেন্টিমিটারের কম দৈর্ঘ্যের ইলিশ (জাটকা) আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয় ও মজুত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।
বিজ্ঞপ্তি আরও বলা হয়, গত ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশব্যাপী ‘ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান–২০২৫’ পরিচালিত হয়। ওই সময়ে প্রজননক্ষম ইলিশ রক্ষায় মাছ ধরা বন্ধ রাখা হয়, যাতে ডিমওয়ালা ইলিশ থেকে উৎপন্ন পোনা নিরাপদে বেড়ে উঠতে পারে। বর্তমানে সেই পোনাগুলো দেশের উপকূলীয় নদী ও মোহনাগুলোতে বিচরণ করছে।
মৎস্য অধিদপ্তর জানায়, এসব পোনা নির্বিঘ্নে বেড়ে উঠতে পারলে ভবিষ্যতে ইলিশের উৎপাদন আরও বাড়বে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞা না মানলে অনধিক ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, অথবা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা, কিংবা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা কার্যকরে মৎস্য অধিদপ্তরের পাশাপাশি জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, র্যাব ও স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।