
বিজয় দিবসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু ভবনের সামনে যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেছেন শিক্ষার্থীরা।

প্রতি বছর বিজয়ের মাস উপলক্ষে মাসব্যাপী পতাকা উত্তোলনসহ নানা আয়োজন করে থাকে টিএসসিভিত্তিক ১৯টি সংগঠন। তার অংশ হিসেবে টিএসসির গেটে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়, যা দৈর্ঘ্যে ৩০ ফিট এবং প্রস্থে ১৮ ফিট।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন ভবনে বর্ণিল আলোকসজ্জা করা হয়। এখন সন্ধ্যা নামলেই নগরীতে যেন শুরু হয় আলোর উৎসব।

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
যুক্তরাজ্যের দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকার শিরোনাম ছিল ‘BANGLADESH LIBERATED’। এতে বলা হয়, স্বাধীন রাষ্ট্রের আবেগে ঢাকা শহর ফেটে পড়েছে।

৬৫ বছর বয়সী হাসমত আলী দীর্ঘদিন ধরে ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ফেরি করে বিক্রি করেন। তবে তিনি জানালেন, আগের মতো আর বিক্রি হয় না।

বিজয় দিবসে শুভেচ্ছা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই পোস্টে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের ঘটনাকে ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করে নিজেদের যোদ্ধাদের স্মরণ করেছেন তিনি।

বিজয় দিবস উপলক্ষে ‘আলোকচিত্রে মুক্তিযুদ্ধ’ শিরোনামের উন্মুক্ত আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি।

আজ মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে নয় মাসের যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ। গৌরবময় সেই মুহূর্তের ৫৪তম পূর্তি আজ।

বাংলাদেশ পঞ্চাশ বছরে অনেক দূর এগিয়েছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জন্য কিছু চাইনি, আমাদের স্বপ্ন ছিল এমন একটি দেশ গড়ে তোলার, যেখানে আমাদের সন্তানেরা ঔপনিবেশিক মানসিকতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে বেড়ে উঠবে। শুধু একটা মুক্ত ভূমি নয়, মানুষের সার্বিক মুক্তি।

বাংলাদেশ পঞ্চাশ বছরে অনেক দূর এগিয়েছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের জন্য কিছু চাইনি, আমাদের স্বপ্ন ছিল এমন একটি দেশ গড়ে তোলার, যেখানে আমাদের সন্তানেরা ঔপনিবেশিক মানসিকতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে বেড়ে উঠবে। শুধু একটা মুক্ত ভূমি নয়, মানুষের সার্বিক মুক্তি।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এছাড়াও দেশের সকল হাসপাতাল, কারাগার, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কল্যাণ কেন্দ্র, ডে-কেয়ার সেন্টার, শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র এবং শিশু পরিবার এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের উন্নত খাবার পরিবেশন করা হবে।

এছাড়াও দেশের সকল হাসপাতাল, কারাগার, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কল্যাণ কেন্দ্র, ডে-কেয়ার সেন্টার, শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র এবং শিশু পরিবার এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের উন্নত খাবার পরিবেশন করা হবে।