
দক্ষিণ চীনের একটি আবাসিক ভবনে আজ বুধবার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আজ রোববার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে আগুনের সংবাদ পেয়ে ৫টা ৫৮ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট। ভবনের ৫ম তলায় আগুনের সূত্রপাত। উত্তরা ফায়ার স্টেশনের দুটি, পল্লবীর দুটি, টঙ্গীর দুটি এবং কুর্মিটোলার একটি— মোট সাতটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে অংশ নেয়।

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অবশিষ্ট থাকা অস্ত্র উদ্ধার প্রসঙ্গে উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘’সরকার এ বিষয়ে ব্যর্থ নয়। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে এবং দেশের বাইরে কোনো ভারী অস্ত্র নেই।‘’

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রায় দেড় হাজার পরিবারের ঘরবাড়ি, সম্পদ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পুড়ে যায়। খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের নিরাপদ পানির জন্য নলকূপ স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বস্তিগুলোতে আগুন লাগার মূল কারণ হচ্ছে সম্পূর্ণ অপরিকল্পিত বৈদ্যুতিক সংযোগ, নিয়ম না মেনে সিলিন্ডার বা লাইন গ্যাসের অনিরাপদ ব্যবহার, বিড়ি-সিগারেট, মশার কয়েল ও খোলা বাতির ব্যবহার, উন্মুক্ত চুলা ও হিটারের মতো ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার। উদাসীনতা ও অসাবধানতা এই ঝুঁকি আরও বাড়ায়

প্রতিবছরই বাংলাদেশে বেশ বড় বড় অগ্নি-দুর্ঘটনা হয়। আবাসিক ভবন, বাজার, ফ্যাক্টরি-প্রায় সব স্থানেই আছে অগ্নি ঝুঁকি।

বেলা ১১টা ১৪ মিনিটে আগুন লাগে চতুর্থ তলায়। ১১টা ২০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে ১১টা ৩২ মিনিটে সাত ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

বাঁশ-কাঠের ঘর হওয়ায় আগুন ছড়ায় দ্রুত ছড়ায় জানিয়ে তিনি বলেন, “বাঁশ–কাঠের ঘরগুলো শুষ্ক মৌসুমে আরও বেশি দাহ্য হয়ে ওঠে। এ সময়কে আমরা আগুনের সিজন বলি।”

রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মুহূর্তেই একের পর এক ঘরবাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মঙ্গলবার বিকাল সোয়া পাঁচটার দিকে আগুন ছড়িয়ে পড়লে পুরো এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়।

রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মুহূর্তেই একের পর এক ঘরবাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মঙ্গলবার বিকাল সোয়া পাঁচটার দিকে আগুন ছড়িয়ে পড়লে পুরো এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়।

২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর ঢাকার আশুলিয়া তাজরীন ফ্যাশনস পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১১২ জন শ্রমিক নিহত হন। আগুন থেকে বাঁচতে চারতলা থেকে লাফ দিয়েছিলেন নাটা বেগম। তার ডান পা ও হাত ভেঙে যায়। ঘটনার ১৩ বছর পরও তাকে তাড়া করে বেড়ায় সেই ভয়াল স্মৃতি।

২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর ঢাকার আশুলিয়া তাজরীন ফ্যাশনস পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে ১১২ জন শ্রমিক নিহত হন। আগুন থেকে বাঁচতে চারতলা থেকে লাফ দিয়েছিলেন নাটা বেগম। তার ডান পা ও হাত ভেঙে যায়। ঘটনার ১৩ বছর পরও তাকে তাড়া করে বেড়ায় সেই ভয়াল স্মৃতি।

অফিসটির গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়ে যাওয়ার বিষয়ে কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার সদস্য জিএম আবুল কালাম কায়কোবাদ জানান, অগ্নিকাণ্ড পুড়ে যাওয়া নথিপত্র অনলাইনের মাধ্যমে উদ্ধারের চেষ্টা করা হবে।

অফিসটির গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়ে যাওয়ার বিষয়ে কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার সদস্য জিএম আবুল কালাম কায়কোবাদ জানান, অগ্নিকাণ্ড পুড়ে যাওয়া নথিপত্র অনলাইনের মাধ্যমে উদ্ধারের চেষ্টা করা হবে।