চরচা ডেস্ক

টানা ১১ বারের মতো বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ হট বেভারেজ (চা) ব্র্যান্ডের পুরস্কার জিতে নিয়েছে ইস্পাহানি মির্জাপুর। জনপ্রিয় ব্র্যান্ডটি সকল দেশীয় ও বহুজাতিক ব্র্যান্ডের মধ্যে ‘ওভারঅল বেস্ট ব্র্যান্ড’ ক্যাটাগরিতে চতুর্থ শীর্ষস্থানের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের উদ্যোগে, এনসার্চ-এর সহযোগিতায় এবারের অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।
শনিবার ঢাকার লা মেরিডিয়েন হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ৪৫ টি ক্যাটাগরিতে দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোকে এ বছরের জন্যে সম্মাননা দেয়া হয়।
ইস্পাহানি টি লিমিটেডের সবচেয়ে জনপ্রিয় চা-এর ব্র্যান্ড ইস্পাহানি মির্জাপুর। এই অসাধারণ অর্জন প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের চা শিল্পকে গড়ে তুলতে ইস্পাহানি মির্জাপুর নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। আর ধারাবাহিকভাবে আপসহীন মান বজায় রেখে চলেছে।
আনন্দঘন এ মুহূর্তে ইস্পাহানি মির্জাপুর সকল ভোক্তা, ক্রেতা, অংশীদার এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের তাদের নিরন্তর আস্থা, সহযোগিতা এবং ভালোবাসার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে।

টানা ১১ বারের মতো বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ হট বেভারেজ (চা) ব্র্যান্ডের পুরস্কার জিতে নিয়েছে ইস্পাহানি মির্জাপুর। জনপ্রিয় ব্র্যান্ডটি সকল দেশীয় ও বহুজাতিক ব্র্যান্ডের মধ্যে ‘ওভারঅল বেস্ট ব্র্যান্ড’ ক্যাটাগরিতে চতুর্থ শীর্ষস্থানের স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের উদ্যোগে, এনসার্চ-এর সহযোগিতায় এবারের অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।
শনিবার ঢাকার লা মেরিডিয়েন হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ৪৫ টি ক্যাটাগরিতে দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোকে এ বছরের জন্যে সম্মাননা দেয়া হয়।
ইস্পাহানি টি লিমিটেডের সবচেয়ে জনপ্রিয় চা-এর ব্র্যান্ড ইস্পাহানি মির্জাপুর। এই অসাধারণ অর্জন প্রমাণ করে যে বাংলাদেশের চা শিল্পকে গড়ে তুলতে ইস্পাহানি মির্জাপুর নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। আর ধারাবাহিকভাবে আপসহীন মান বজায় রেখে চলেছে।
আনন্দঘন এ মুহূর্তে ইস্পাহানি মির্জাপুর সকল ভোক্তা, ক্রেতা, অংশীদার এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের তাদের নিরন্তর আস্থা, সহযোগিতা এবং ভালোবাসার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে।

‘কমিউনিটির সাথে বিজ্ঞানের সেতুবন্ধন: বাংলাদেশে একটি কমিউনিটি-ভিত্তিক বজ্রপাতের পূর্ব সতর্কীকরণ ব্যবস্থা তৈরি করা’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আশরাফ উদ্দিন। সভাপতিত্ব করেন বিএমডির পরিচালক মো. মোমেনুল ইসলাম।