চরচা প্রতিবেদক

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আচরণ মধ্যযুগীয় রাজতান্ত্রিক শাসনের সঙ্গে তুলনা করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তার অভিযোগ, ইসি নীতিনির্ভর না হয়ে ব্যক্তিচিন্তায় পরিচালিত হচ্ছে।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে হাসনাত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
হাসনাতের অভিযোগ, কমিশনের সিদ্ধান্তগুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক স্বৈরতন্ত্রের (অটোক্রেসি) লক্ষণ স্পষ্ট। তিনি বলেন, “মধ্যযুগী বর্বর শাসন ব্যবস্থা যেমন দেখতাম রাজা যেমন ইচ্ছা করছে...। রাজা বাদশাহদের আচরণের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সাদৃশ্য রয়েছে। কোনো ব্যক্তির ইচ্ছা নয়, নীতির মাধ্যমে চলতে হবে ইসিকে।”
হাসনাত বলেন, প্রতীক বরাদ্দে কোনো নীতিমালা অনুসরণ করা হচ্ছে না, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটও উপেক্ষিত। তার দাবি, ইসির সিদ্ধান্তগুলো ‘চাপিয়ে দেওয়া’ মনে হচ্ছে, যেন রিমোট অন্য কারও হাতে। কমিশনার রহমানেল মাছউদের রাজনৈতিক মন্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “এটি নিরপেক্ষতার পরিপন্থী।”
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, “ইসি এখন স্পাইনলেস কমিশন—যাদের ওপর নিয়োগদাতাদের প্রভাব স্পষ্ট।” গণবিদ্বেষের আশঙ্কা জানিয়ে তিনি সতর্ক করেন, “নূরুল হুদার মতো পরিণতি যেন এ কমিশনের না হয়।”
এনসিপির দাবি করা প্রতীক ‘শাপলা’ ইসি বিধিমালায় না থাকায় কমিশন তা দিতে রাজি হয়নি, যা হাসনাতের ভাষায় “স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত”।
ইসির পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, এনসিপির চাওয়া প্রতীক ‘শাপলা’ বিধিমালায় না থাকায় তা বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব নয়। গত ১৯ অক্টোবর ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “এনসিপি চাইছে শাপলা প্রতীক। এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অবস্থান হচ্ছে, যেহেতু নির্বাচন কমিশনের বিধিমালায় এটা নাই, অতএব এটা দেওয়ার সুযোগ নাই। আমরা উনাদেরকে (এনসিপি) চিঠি দিয়েছি, আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি তাদের প্রতীক আমাদেরকে জানাবেন। যদি ১৯ তারিখের মধ্যে তারা (এনসিপি) এটা না জানান, তাহলে স্বীয় বিবেচনায় নির্বাচন কমিশন প্রতীকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।”

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আচরণ মধ্যযুগীয় রাজতান্ত্রিক শাসনের সঙ্গে তুলনা করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তার অভিযোগ, ইসি নীতিনির্ভর না হয়ে ব্যক্তিচিন্তায় পরিচালিত হচ্ছে।
আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে হাসনাত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
হাসনাতের অভিযোগ, কমিশনের সিদ্ধান্তগুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক স্বৈরতন্ত্রের (অটোক্রেসি) লক্ষণ স্পষ্ট। তিনি বলেন, “মধ্যযুগী বর্বর শাসন ব্যবস্থা যেমন দেখতাম রাজা যেমন ইচ্ছা করছে...। রাজা বাদশাহদের আচরণের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সাদৃশ্য রয়েছে। কোনো ব্যক্তির ইচ্ছা নয়, নীতির মাধ্যমে চলতে হবে ইসিকে।”
হাসনাত বলেন, প্রতীক বরাদ্দে কোনো নীতিমালা অনুসরণ করা হচ্ছে না, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটও উপেক্ষিত। তার দাবি, ইসির সিদ্ধান্তগুলো ‘চাপিয়ে দেওয়া’ মনে হচ্ছে, যেন রিমোট অন্য কারও হাতে। কমিশনার রহমানেল মাছউদের রাজনৈতিক মন্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “এটি নিরপেক্ষতার পরিপন্থী।”
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, “ইসি এখন স্পাইনলেস কমিশন—যাদের ওপর নিয়োগদাতাদের প্রভাব স্পষ্ট।” গণবিদ্বেষের আশঙ্কা জানিয়ে তিনি সতর্ক করেন, “নূরুল হুদার মতো পরিণতি যেন এ কমিশনের না হয়।”
এনসিপির দাবি করা প্রতীক ‘শাপলা’ ইসি বিধিমালায় না থাকায় কমিশন তা দিতে রাজি হয়নি, যা হাসনাতের ভাষায় “স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত”।
ইসির পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, এনসিপির চাওয়া প্রতীক ‘শাপলা’ বিধিমালায় না থাকায় তা বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব নয়। গত ১৯ অক্টোবর ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, “এনসিপি চাইছে শাপলা প্রতীক। এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অবস্থান হচ্ছে, যেহেতু নির্বাচন কমিশনের বিধিমালায় এটা নাই, অতএব এটা দেওয়ার সুযোগ নাই। আমরা উনাদেরকে (এনসিপি) চিঠি দিয়েছি, আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি তাদের প্রতীক আমাদেরকে জানাবেন। যদি ১৯ তারিখের মধ্যে তারা (এনসিপি) এটা না জানান, তাহলে স্বীয় বিবেচনায় নির্বাচন কমিশন প্রতীকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।”